পাতা:প্রবাসী (সপ্তম ভাগ, প্রথমাংশ).djvu/৩০৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

१ AASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAAAS AASAASAASAASAASSAAAAAAS AAAAAeAAASAASAASAA g go @ গৌড়ের ইতিহাস-বিখ্যাত পুৰ্ব্ব-সৌভাগ্য बर्डभान नहै। می به ۶ مه -ss*** কিন্তু গৌড়-দুর্গের সমুন্নত সিংহদ্বার এখনও জরাপলিত, কলেবরে দণ্ডায়মান আছে। তাহার উপর কত বৃহৎ বৃক্ষ অঙ্গবিস্তার করিয়াছিল ! গম্বুজ ভাঙ্গিয়া গিয়াছিল ; খিলান ফাটিয়া ছাদ ধসিয়া পড়িয়াছিল। এখন কিছু কিছু জীর্ণসংস্কার আরব্ধ হইয়াছে। . সম্মুখে সিংহদ্বার। তাহার নাম “দখল-দরওয়াজ।” তাহার উভয় পাশ্ব হইতে প্রাচীর এবং পরিখার আরম্ভ। সিংহদ্বার উত্তীর্ণ হইয়া, প্রাসাদ পর্য্যন্ত গমন করিতে হষ্টলে আরও অনেক তোরণ দ্বার অতিক্রম করিতে হইত। তাহার ধ্বংসাবশেষ বর্তমান আছে। দুর্গাভ্যস্তরে বিজন বম, তাহার মধ্যে স্থানে স্থানে কদলীকানন প্রতিষ্ঠিত হইতেছে। প্রাচীরের উপরে বিজন বন, তাহা এখনও অক্ষুণ্ণপ্রতাপে চারিদিক ঢাকিয়া রাখিতেছে। দুর্গমধ্যে দৃষ্ঠাবলীর অভাব নাই । তন্মধ্যে (১) দখল-দরওয়াজ (২) বাইসগজী, (৩) কদম রমুল, এবং (৪) পুৰ্ব্বদ্বার উল্লেখ-যোগ্য । - দখল-দরওয়াজ । দখল-দরওয়াজ বৃহৎ এবং সুন্দর। তাহা ইষ্টকপ্রস্তরে রচিত, বিচিত্র কারুকার্য্যে বিভূষিত, সমুন্নত মিনার গম্বুজে মুরক্ষিত। এই সিংহদ্বার উত্তরমুখে অবস্থিত। উত্তর হইতে দক্ষিণে আসিতে সিংহদ্বারের সন্মুখভাগ দেখিতে পাওয়া যায়। সম্মুখে অত্যুচ্চ খিলান ; তাহা উত্তর দক্ষিণ লম্বা ; তাহার ভিতর দিয়া প্রবেশ পথ। এই প্রবেশপথটি ১১২ ফুট দীর্ঘ,—তাহার উভয় পার্থে প্রহর কক্ষ,— মস্তকের উপর একটিমাত্র দীর্ঘ খিলান। সিংহদ্বারের সন্মুখভাগ, ৭• ফুট,-চারি কোণে চারিটি মিনার,—দেথিতে মসজেদের মত মনোহর। দ্বারদেশে কোনও ফলকলিপি বর্তমান নাই। খ্ৰীষ্টীয় পঞ্চদশ শতাব্দীতে বাৰ্ব্বক শাহ বাদশাহ এই স্ববৃহৎ দুৰ্গদ্বার নিৰ্ম্মিত করিয়াছিলেন বলিয়া ঐতিহাসিকগণ অনুমান করিয়া থাকেন। দুর্গের আয়তন বৃহৎ নহে। দ্বীৰ্ঘে অৰ্দ্ধক্রোশ ;– প্রন্থে ৬•• হইতে ৮• • গজ। দেখিতে বহুভুজ ক্ষেত্রের

  • "معمعة** عممه "همعمه *** من مهمة «معهدهد هومميمه - سه

[ ৭ম ভাগ । AASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAA eeS هودها به هم میسهها معمصمم همهها ম্ভায়,—তাহার বিস্তার অপেক্ষ দৈর্ঘ্য অত্যন্ত অধিক। পশ্চিমপাশ্বে ভাগীরথীস্রোত প্রবাহিত ছিল। সে দিকে প্রাচীর পরিখার আড়ম্বর নাই ; ভাগীরথী পরিখার দ্যার দুৰ্গরক্ষা করিত। প্রাচীর পার্থে ইষ্টকের আচ্ছাদন ছিল, তাহার অভ্যন্তরে মৃত্তিকান্তপ ; উপরে স্থানে স্থানে প্রহরী মন্দির। এখন প্রহরী মন্দির বর্তমান নাই ; ইষ্টকের আচ্ছাদনও লুপ্ত হইয়া পড়িয়াছে। সেকালের প্রচলিত সমর কৌশলের পক্ষে গৌড়-দুর্গ অভেদ্য বলিয়াই পরিচিত ছিল। তথাপি এই দুর্গদ্বারে সমর কোলাহলের অভাব ছিল না । ইহা অনেকবার অবরুদ্ধ ও পরাভূত হষ্টয়াছে ; অনেকবার ইহার নিকট পরাভূত হইয়া আক্রমণকারিগণ প্রত্যাবর্তন করিতে বাধ্য হইয়াছে। সুতরাং এই দুৰ্গ-দ্বার অনেক জয় পরাজয়ের অতীত সাক্ষী বলিয়া পৰ্য্যটকগণের বিস্ময় উৎপাদিত করিয়া থাকে । ইহার গঠন-কৌশল চিত্তাকর্ষক যাহার এই রাজদুর্গ রচনা করিয়াছিল, তাহারা ইহাকে সুদৃঢ় করিয়াই নিরস্ত হয় নাই ; ইহাকে সুন্দর করিবার জন্তও অকাতরে অর্থব্যয় করিয়াছিল। দুর্গমধ্যে প্রবেশ করিলে তাহার অনেক প্রমাণ প্রাপ্ত হওয়া যাইত। রাজপ্রাসাদ বর্তমান নাই। তাহার চতুর্দিকে যে বিচিত্র প্রাচীর বর্তমান ছিল, তাহারই কিয়দংশ এখনও দেখিতে পাওয়া যায়। তাহার নাম “বাইশগঞ্জ ।” বাইশ গজী । দুর্গাভ্যন্তরেই রাজপ্রাসাদ বর্তমান ছিল। তাহা তিনটি মহলে বিভক্ত ছিল। সকল মহলেই অট্টালিকা এবং সরোবর দেখিতে পাওয়া যাইত, অট্টালিক বর্তমান নাই ; সরোবর তিনটি এখনও বর্তমান আছে। ইহার একটি সরোবর প্রস্তরবেষ্টিত। এই তিন মহল যে প্রাচীরে বেষ্টিত झिल छांशंज्ञई नांभ दांई* १छी,--ऊांशं २२ *छ छेछ,ইষ্টক নিৰ্ম্মিত--মুদৃঢ় এবং সুন্দর। এখন সৰ্ব্বত্র প্রাচীর বর্তমান নাই ; যাহ আছে, তাহার উপরেও স্ববৃহৎ অখখ, এবং তিন্তিড়ী বৃক্ষ ! প্রাচীষ্মের তন্ত্রদেশের বিস্তার ১৮ ফুট ; শিখরদেশের বিষ্কার৯ ফুট উৰে । श्लझैएङ्गङ्ग स्वर्ष ब्रख्यूँछ ; স্তরে স্তরে ইষ্টক রাশি মুসজ্জিত, শীর্ষ স্থানেখৈাদিত ইষ্টকের