২৬৪ SAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAAAS দিয়া চামড়া আধঘণ্টা পিপাই করিতে হয় ; তারপর ধৌত করিয়৷ বাইক্রোমেট পটাশৰে পুনরায় পিপাই করিতে হইবে। ১•• পাউণ্ড চামড়ার জন্ম ৮ আউন্স উক্ত লবণ দরকার। তৎপরে সাবান-ফেনাই করিয়া সাধারণ উপায়ে কাৰ্য্য সম্পন্ন করিতে হইবে । ত্বকের কষ বিলম্বিত করিলে রং গাঢ় হয় । অল্প কষ করিলে বাদামি রং হয়। জুতার উপরের সাজের চামড়া খুব নরম করিতে হইলে একটু অধিক চু৭ খাওয়াইতে হয়। aniline রং করিয়া রংটাকে স্থায়ী করিষার জন্ত উদ্ভিজ্জকষপ্রক্রিয়া অবলম্বন করা উচিত । ইহাতেও avaram ছাল বেশ উপযোগী। চামড়ার ওজনের শতকরা ৫ ভাগ ছাল লইতে হয়। এই প্রক্রিয়াকে ইংরাজিতে Inordant বলে । আধঘণ্টা ধরিয়া ১৪•৭ ফ৷ তাপে পিপাই করিয়া কয়েকবার জল বদলাইয়৷ ধুইয়া ছড়াইয়৷ শুকাইয়া লইলে চামড়ার পীতাভ রং হয়। এক্ষণে ১৬০° ফা তাপে পিপার মধ্যে চামড়ার ওজনের শতকর। ৫ ভাগ সাবানফেনাই করিয়া শীতল ও শুষ্ক করিবার জন্য ছড়াইয়৷ টেবিলে বিছাইয়া দিতে হয়। শীতল হইলে গরম জলে চামড়ার উপরের তেল ধুইয়। ফেল৷ দরকার নতুবা রং সৰ্ব্বত্র সমভাবের হয় না। আজ কাল বহুবিধ রঙের মসলা পাওয়া বায়, সে সকল স্বারা ইচ্ছামত রং হইতে পারে। মাত্রাজের কারখানায় প্রধানত নিম্নলিখিত চারিটি মিশ্রণ বিভিন্ন রং উৎপাদনের জন্ত ব্যবহৃত হয়। (2) 8 *iềợĩ Phosphine substituto S > *iỹ* new acid brown. - (*) - with Phosphine substitute, so wüw new acid brown, fify asto acid green. (e) s ston Phosphine substitute, 9 witv new acid brown. (8) a wigw, Phosphine substitute 3 on new acid brown, go-onto wio acid green. রঙিন মসলার পরিমাণ চামড়া অনুসারে নির্দিষ্ট হয়। ভেড়ার চামড়ার জন্ত আধ আউন্স, গরুর পাতল চামড়ার জন্ত এক আউন্সের কিছু বেশী। aniline রং গরম জলে গুলিয়। ছ'কিয়া ফিলটার করিয়া লণ্ডয়া উচিত ; ১৫৭৭ ফ তাপে পিপার মধ্যে রং করা দরকার। প্রথমে আৰপ্তকীয় রঙের অৰ্দ্ধেকটা দিয়া পিপাই করিয়া ১৫ মিনিট পরে অবশিষ্ট অৰ্দ্ধেক রং যোগ করিতে হয়। আধ বন্ট। পরে ঘরে আন অংশ রং পিপা হইতে ঢালির ফেলিয়া ডিম্বের ত্বরিত্রাংশ চামড়ার ওজনের শতকরা ১ ভাগ হিসাবে যোগ করিয়া আরো ২০ মিনিট পিপাই করিয়া ঘোড়াঞ্চির উপর শুকাইতে দিয়া চামড়ার উপর পিঠ ২০ ভাগ গ্নিশারিন মিশ্রিত জল দিয়া पबिङ्ग। थूद्देब्र। रिउ श्ब्र । मण्भूर्ण रुरु श्श्चात्र भूरकी प्लाइंग्रा cर्थऐाई করিতে হয়। তৎপরে রং আরো ভাল করিতে হইলে শতকরা আধ ভাগ রঙ মিশ্ৰিত জলের প্রলেপ নরম তুলি দিয়া চামড়ার সদর পিঠে মাখাইয় দিতে হয়। এবং তৎপয়ে আধার খোটাই করিয়া সম্পূর্ণরূপে শুকাইয়া season (f(s EA I Seasoning. ও আউল ডিমের সাদা ও এক পাউণ্ড দুধ জলে মিশাইয়া এক গ্যালন कब्र अष९ नभए भिथ१ ब्रठिन इह अमऊ शब्रिमांग ब्रड गएषांत्र कब्र। পাতলা করিয়া এই রঙ চামড়ার সোজা পিঠে মাথাইরা শুকাইয়া দোলন যন্ত্ৰে পালিশ করিয়া পুনরায় খোটাই করিয়া পুনরায় seasoning মিশ্রণ মাখাইয় পালিশ করিয়া লইলেই চামড়া ব্যবহারোপৰোগী হয়। প্রবাসী । গাছের ছাল ইহার সন্ত পরিবর্ত। ট্যানিং-স্ত্রত্বে শতকরা ৫ ভাগ ছাল Corvotine B. T. amiline রঙের উপর থয়েরের প্রলেপ দেওয়া অপেক্ষা Haematine বা logwood কাঠের তরলসারের প্রয়োগের পর হীরকমের প্রলেপ (ferrous sulphate ) লাগাইলে কাৰ্য্য ভাল হয়। চামড়ার ওজনের শতকরা দেড় ভাগ লগউডসার জল মিশ্রিত করিয়া লগউডসরের দুই আন অংশ কাপড় কাচা সোডা তাহাতে মিশ্রিত কর। এই মিশ্রণে চামড়া প্রথমে পিপাই করিয়া আধ ঘণ্টায় চামড়ার রং নীলকৃষ্ণ হইলে পিপ হইতে উঠাইয়া চামড়ায় সদর পিঠ ভাল করিয়া পালিশ কর। তৎপরে টেবিলের উপর মাংসপিঠ উপর দিকে করিয়৷ চামড়া বিছাইয়া দুই পাশ মুড়িয়া মাংসপিঠ একেবারে ঢাকিয় ফেল এবং চাপিয়া বসিয়া এমন ভাবে দুই পাশ্ব আটকাইয়া দেও যেন খুলিয়া মাংসপিঠ বহির হইয়া না পড়ে। তৎপরে শতকরা ১ ভাগ হীরকষের মিশ্রণে চামড়া দুইবার চুম্বাইয়া তুলিয়া গরম জলে ধুইয়া ফেলিলে দেখা বাইবে যে হীরার্কম্বের লোহী লগউডসরের সহিত রাসায়নিক সংবেগে চামড়ার রং নীলকৃষ্ণ হইতে গাঢ়কুষ্ণ করিয়া দিয়াছে। এই লোহা মাংসপিঠে লাগিলে চামড়া খারাপ হইয়া যায়। এবং হীরাকৰ্ষ চামড়ায় লাগিয়া থাকিলে’ সাবান ফেনাই কাৰ্য্যকর হয় না; এজন্ত হীরাকষের সামান্ত কণাও ধুইয়া দূর করা উচিত। সবান ফেনাই সৰ্ব্বত্র সমান। কেবল seasoning মসলা বাদামি চামড়ার মসলা হইতে পৃথক। কালে চামড়ার seasoning মসলা এই ৪— এক কোয়াট গরম জলে ২ আউন্স লগউড়সার গুলিয়৷ ঠাণ্ড হইতে দেও , ১ কোয়ার্ট ঠাণ্ড জলে তিন-চতুর্থাংশ আউন্স হীরাকষ গুলিয়া দেও। ১ পইট রক্ত, ১ পাইট দুধ ও অাধ আউন্স গ্লিসিরিন এক কোয়ার্ট জলে তরল করির লও। ইহার সহিত লগউড়সার মিশ্র ভাল করিয়া মিশ্রিত কর । তৎপরে হীরকষের জল ঢালিয়া মিশাইয়া আরো জল ঢালিয়া সমস্ত মিশ্রটাকে ১ গ্যালন কর। একটা স্পঞ্জ দিয়া পাতলা করিয়া চামড়ার মাথাইয়া চামড়া অল্প ভিজা থাকিতে পুৰ্ব্ববৎ খোটাই পালিশ করিলেই চামড়া ব্যবহার্য্য হইল। মিশ্র-কষ । কোন কোন অংশে ক্রোম চামড়া বন্ধলকষের চামড়া অপেক্ষ নিকৃষ্ট ; এ জন্ত মিশ্র-কষ প্রণালী অবলম্বন করিলে উভয় প্রণালীর সুবিধা ও সদগুণ সংযোগে চামড়া অতি উৎকৃষ্ট হয়। কিন্তু মিশ্র-কষ ব্যয়সাধ্য। যদি মিশ্র-কষের পর পুনরায় রং করা না হয়, তাহা হইলে বাদামি রং করা ক্রোম চামড়ার তুল্য মূল্য হয়। মিশ্র-কষের স্বাভাবিক রং অরুচিকর নহে। মিশ্র-কষের ত্ৰিবিধ উপায়। ( ১ ) উভয় কষের মসলা মিশ্রিত করিয়া কষ করা। এ উপায় এখনো পরীক্ষিত হয় নাই। (২) ক্রোম-কষ করিয়া পরে বন্ধ-কষ করা বা (৩) বল্কল-কষ করিয়া ক্রোম-কষ করা: এই উভয় প্রণালীতে ফল একবিধই হয়। Avaram বন্ধলে কষ করার পর হরিতকীর কষ বা চকী শোষণ করাইবার পূৰ্ব্বে দেশী চামারের কাছে কষকরা চামড়া কিনিয়া ক্রোম-কৰ করিয়া অতি উৎকৃষ্ট চামড়া উৎপন্ন হইয়াছে। খুব সৌধীন জুতার তলার জন্য এই চামড়া অতি উপযুক্ত। যোড়ার সাজ করিলে বর্ষায় জলে অবিকৃত থাকে। জুতার উপরের সাজও খুব ভাল ও মজবুত হয়, অথচ নরম জলবারক প্রভৃতি ক্রোম চামড়ার সকল গুণই ইহাতে থাকে। ক্রোম-কষের খরচ । " সম্পন্ন চামড়ার প্রতি পাউণ্ডে দেশীয় কারখানায় দুই হইতে আড়াই আল খরচ পড়ে। ক্রোম-কষে তিন জান খরচ পড়ে। ক্রোম-কবে চামড়ার ७छन वृकि इग्न न ; ऐश षब्रिब्र श्निांब कब्रिाण पकणकबब्र जरगंच
