পাতা:প্রবাসী (সপ্তম ভাগ, প্রথমাংশ).djvu/৩১৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

२१०

                                                                        • "ماهیسمه سدههای میانیه

বিজলী যেন “মুরবালাগণের রূপজ্যোতি,” “বঙ্গের দশা দেখিতে মুহুর্তেক গগন-গবাক্ষ খুলিয়া চমকিছে।” তামসী রজনী শেষে সুনীল অম্বরে বঙ্কিম রজত রেখা ভাসিল এখনি, বঙ্গ ভবিষ্যত, আহ, ভাবির অন্তরে হয়েছে কঙ্কালশেষ যেন নিশমণি ! SAASAASAASAAeSAASAASAASAASAAAS অথবা, কালি যাহা অস্ত্রে অস্ত্রে হযে বিদারিত আজি সেই রঙ্গভূমি নীরব, নিদ্রিত। এই সব স্থানে ‘যেন’ কথাটা যেন বড় অক্ষরে লেখা বলিয়া বোধ হয়। এপানেও ঠিক সেই মত উপমার প্রাধান্ত, সেই মত মানবের সঙ্গে সংযোগ, সেই মত প্রকৃতির নিজস্ব স্বত্বের অনাদর। এ বিষয়ে হেম নবীন «to Gesälä o go reflective landscape painting. Ērts Ffq qiềstai Childe Harolda নিজের ভ্রমণ-বৃত্তান্ত লিখিতেছেন ; যেখানেই যান প্রকৃতি দেখিয়া মানবের কথা মনে জাগে ; হয় নিজের জীবনের ঘটনা ও অবস্থা না হয় ঐ ঐ দেশের অতীত ইতিহাস ও সাহিত্য । মুইটজারল্যাণ্ড দেশে প্রশান্ত লিমান হ্রদ দেখলেন, অমনি সংসারের জাল ঝঞ্চাট ত্যাগ করিয়া একাস্তে বিশ্রাম করিবার ইচ্ছা হইল। ফেরারা নগরে গেলেন অমনি তথাকার কবি ট্যাসোর স্মৃতি র্তাহার হৃদয়ে জাগিয়া উঠিল। ভেনিসে গিয়া কেবল সেই মহানগরের পূর্ব গৌরব ও তৎসংস্কৃষ্ট নাটক ও কাব্যগুলির কথাষ্ট বলিলেন । রোমে গিয়া কেবল কল্পনার চক্ষে তাহার অতীত ইতিহাসের ঘটনা ও বীরগণকে দেখিতে থাকেন। হেমেরও তাঁহাই কিন্তু রবির প্রকৃতিবর্ণন সম্পূর্ণ ভিন্ন ; ইহা সুহ্ম আধ্যাত্মিক, idealised. তাহার চক্ষে প্রকৃতি নিজেই আদরের জিনিষ, উহার জীবন আছে, মনোবৃত্তি আছে, অনুভবক্ষমতা আছে, হৃদয় আছে । জগৎ জড় নহে, সেও একটা প্রাণী। আমরা একটু তলাইয়া দেখিলেই সেই প্রকৃতির প্রাণ ধরিতে পারি। যেমন, রবীন্দ্র পুরীতে গিয়া সমুদ্র দেখছেন । সমুদ্রের বর্ণ শব্দ আকার কিছুই তাহার মন আকৃষ্ট করিল না ; এমনি সমুদ্রের উপমায় সমুদ্র ভুলিয়া মানবজীবনের অস্থায়িত্ব রাজ্যসাম্রাজ্যের বিনাশ প্রভৃতি কথাও ভাবিলেন না। তিনি ভাবিলেন.—সমদ্রটা এমন করে কেন ? এটা কি প্রবাসী । ه- - همه ع- هیمه- «ه همیه دهه ۰ تیمه [ ৭ম ভাগ । অন্ধ উন্মাদ ? অন্ধ প্রাকৃতিক নিয়মের, বশে আসিতেছে ও যাইতেছে ? জড় পদার্থ মাত্র ? - কবি এ বিশ্বাসে মনকে বুঝাইতে পারিলেন না। তিনি ' সমুদ্রের হৃদয়ের সঙ্গে নিজ হৃদয় যোগ করিয়া দিয়া তাহার অন্তর্নিহিত ভাব বুঝিয়া ফেলিলেন, বলিলেন,— হে আদি জননী সিন্ধু ! বসুন্ধয় সস্তান তোমার, একমাত্র কন্যা তব কোলে ! তাই তন্ত্রী নাহি আর, চক্ষে তথ,— "তাই”ত ; এতক্ষণে সমুদ্রের গুঢ় রহস্ত টের পাওয়া গেল ; ওটা আমাদের মতই হৃদয়যুক্ত কেবল চেহারাটা ভিন্ন। আর এখন উহার ব্যবহার অদ্ভুত বোধ হয় না ; অতি সরল, এমন কাজকৰ্ম্মত প্রত্যহ (অন্ত এ ) কত দেখিতেছি। একি সুগম্ভীর স্নেহ খেলা 始 অসুনিধি ছল করি দেখাইয়া মিথ্য অবহেল ধীরে ধীরি পা টিপিয়া পিছু হটি চলি যাও দূরে, যেন ছেড়ে যেতে চাও —আবার আনন্দপূর্ণ মুরে উল্লসি ফিরিয়া আসি কল্লোলে ঝাপিয় পড় বুকে রাশি রাশি শুভ্র হস্যে, অশ্রুজলে মেহগৰ্ব্ব সুখে আৰ্দ্ৰ করি দিয়ে যাও ধরিত্রীর নিৰ্ম্মল ললাট আশীৰ্ব্বাদে । অর্থাং কবি দেখিলেন যে, সমুদ্রেরও প্রাণ আছে, অনুভূতি আছে ; সে প্রাণ মেয়ের জন্ত পাগল - হইয়াছে, তাই মেয়েটিকে এত রকমে খেলা স্নেহ দিতেছে। এতক্ষণে সমুদ্রের আচরণের একটা কারণ বুঝা গেল, সমুদ্রের সঙ্গে সহৃদয় পাঠকের একটা সহানুভূতি ও সম্বন্ধ দাড়াইল । এরূপ বর্ণনায় রবীন্দ্রঞ্চ অদ্বিতীয় ; এর পাশে “হেমনবীনের নাইকো জারিজুরি!” তাহাদের বর্ণনা যেন conventional CSÍK ER I ভাষা | ভাষার ঝঙ্কারে ও বেগে, লালিত্য ও তেজের সম্মিলনে হেমচন্দ্র অদ্বিতীয়। যখন তিনি লিখিতে আরম্ভ করেন আমাদের দেশের পূর্ববর্তী কবিদের পাঠকগণ আশ্চৰ্য্য হইয়াছিলেন যে, বাঙ্গলাভাষায়ও এমন জিনিষ হইতে পারে । রবীন্দ্রনাথের ভিন্ন ভিন্ন বয়সের ভাষার বর্ণনা এ প্রবন্ধে হইতে পারে না। o , যদুনাথ সরকার।

  • কবির হৃদয়েয় সঙ্গে প্রকৃতির অস্তরের যোগ হইলে কৰি যে কেমন:দিব্যচক্ষু পান তাহ রবীন্দ্রনাথের ছোট গল্প গুলিতে স্বলয় দেখা शांब्र। औtश्रद्र ऍक कृगूग्न cवलांग्न जनयांनैब्र निरुकडांब्र भt५) यकृठिग्न cश छन्को बग्न छांत्रिग्न ऎ% लांइ जांग्न ¢कांन (जषक जच कब्रिब्रांtइम ?