২য় সংখ্যা । ] নিঃসংশয়িত্বভাবে তাহার একেবারে অপলাপ করা যায় না বৃলিয়াই এস্থলে এই জনশ্রুতিমূলক প্রবাদষ্ট উপন্যস্ত হইল। কনিষ্কের ধারাবাহিক ইতিবৃত্তোপসোণী উপকরণের সদ্ভাব না থাকিলেও তিনি যে ২৫ বা ৩০ বৎসরের বিজয়, ব্যবস্থা ও সুশাসনের পর ( ১৫০ খৃঃ অঃ ) মানলীলা সম্বরণ করেন ও ভবিষ্ক বা ভঙ্গ তাহার ধিস্থত রাজ্যের অধিকারী হন, তাহার যথেষ্ট প্রমাণ বিদ্যমান আছে। ভারতীয় শকসমাজ্যের গৌরবশিপ ক্রমশঃ চীন প্রভ তইতে আরম্ভ হওয়ায়, আর্য্যগণ পুনরায় স্বাপিকার পুনরুদ্ধারের সুযোগ প্ৰাপ্ত হ’ল । e উপসংহার । কনিষ্ক প্রমুপ নৃপতিগণ অনার্য্য কষ্টর হু কিরূপে ভারতীয় হুবিন্ধের পর ইষ্টতেই আর্য্যদিগের সঠিত এরূপ প্ৰেমময় সম্বন্ধে সংশ্লিষ্ট শুষ্টয় অস্থিমজ্জাগত দ্বেষ ভাল চিরতরে বিস না দিয়া যাচাতে উভয় জাতিই সহৃদয়ত ও সম প্রাণতায় একচিত্ত হইয় অক্ষুব্ধ নিরত থাকিতে পারেন, সে পক্ষে সতত মনোযোগী থাকিতেন, তাঙ্গর আলোচনায় বাস্তবকষ্ট বিস্মযবিমুগ্ধ হইতে হয়। তাঙ্গার রাজত্বকালেই নবীন কবির এই উক্তির যথার্থ বর্ণে বর্ণে উপলব্ধি হয় – হৃদয়ে "দেশের ও দশের’ কাম্যসাপলে ‘একত্রে বসতি হেতু হয়ে বিদূরিত জেতা জিত বিষভাব, আর্য্যস্থত সনে হইয়াছে পরিণয় প্রণয় স্থাপিত, নাহি বৃথা দ্বন্দ জাতিধৰ্ম্মের কারণে ।” কবিবর্ণিত মুসলমানগণের হয় অনার্য্য শকেরাও "অশ্বথ পাদপ জাত উপবৃক্ষ মত হইয়াছে যবনের প্রায় পরিণত x * হিন্দু কাফের হননে অক্ষয় পুণ্য সঞ্চিত হইয় পরমপদ প্রাপ্তি হয় যাহার এই বিশ্বাস লইয়া ভারতে আগমন করিয়াছিলন, বড় শতাব্দী যাবৎ হিন্দুদিগের সহিত একত্র অবস্থান হেতু, আজ সেই মুসলমানের সহিত হিন্দুর আচার ব্যবহারের কিরূপ আদান পদান হইতেছে, છાશ অনেকেই অনুভব করিয়া থাকিবেন। মুসলমানের স্থায় সত্যপীরের শিরণী দিলে ধৰ্ম্মগনি হয়, হিন্দু এখন আর এ বিশ্বাস পোষণ করেন না। অনেক হিন্দুকে মুসলমানের দরগার সম্মুখে ভক্তভরে প্রণাম করিতে দেখা যায়। আবার অনেক মুসলমান হিন্দুর নিয়ম ૭ অম্বুষ্ঠান গুলি এরূপ ভাবে মানিয়া চলেন যে, অম্বুবাচি দশহার প্রভৃতি পৰ্ব্ব উপলক্ষে হলকর্ষণ বা “বীজবপন নিষিদ্ধ মনে করিয়া তাহা হইতে বিরত থাকেন, এমন কি অমাবস্তার দিন চালপাতেন না ও গ্রাম্য প্রাচীন ভারতের অনার্স্য নরপতি কনিষ্ক । ૧૭ পৃহাদিতেও যোগদান করিলে ইসলাম ধৰ্ম্মভ্রংশের অtশঙ্ক করেন না । কেহ কেহ হিন্দুর আদর্শে ভগবানে বিশ্বাসী হইয়। মৎস্ত মাংসাহার নিসিদ্ধ মনে কfৱয় তাহ হইতে বিরত থাকেন ; অধিক কি, উte|দিগের শাস্ত্র বিহিত হইলেও অনেকে গে৷হত্য ও গোমাংস ভক্ষণ নিতাস্ত ঘুণর চক্ষে দেখিয়া থাকেন। একজন বঙ্গীয় মুসলমান কৃষকের সহিত কথোপকথন কলে প্রসঙ্গতঃ গোহত বিষয়ক কথা উথাপিত হওয়ায়, তিনি বলেন, গোগাদক মুসলমানের জল (মুচির স্যায়) অপবিত্র জ্ঞানে তিনি তাঙ্গ গ্রহণ করেন না। লেখকের জন্মভূমি পরিদর্শন কলে, Bg gBBB BB DDJD DDDDBB BBBBBS BBB BBB B 5 I "য় নিয়মগুলি কত দিন হইতে প্রতিপালন করিতেছেন জিজ্ঞাসা করায়, হিন্দুদিগের সঠিত একত্রে বসতি হেতু অতি প্রাচীন হইতেই তাহাদিগের পূৰ্ব্বজগণ হিন্দুর অনেক নিয়ম প্রতিপালন করিয়া আসিতেছিলেন, এরূপ উত্তর পাইয়া বুঝা গেল, বস্থপূৰ্ব্ব হইতেই তাহার BSBB BBBB BBBBB BBBS BBB BB BBBS BBB শিপিয়ছিলেন বলিয়াই পূবলাকুশলিত সহানুভূতি ও সমপ্রাণত প্রকর্ষল। গু করায়, এই স্বদেশী আন্দোলন সময়েও নানা সুফল প্রসব করিতেছে BB BBBBD BSBSBBBB BBBBBB BBB BBBBBB BK আছে । ঠাই যখন শুনিতে পষ্ট সদর রেঙ্গুনবাসী মুসলমান বণিক্ BBBBBBSgD DJK BBB BBB BBB BB BBB BBBBB টন্মোচন করিয়া রাগিয়াছেন, তখন সদয় আনন্দে নৃত্যু করিতে থাকে। এই জগষ্ট ভারতবর্স সাধারণের জন্মভূমি বিবেচিত হইয় সকলেই এক স্বত্রে আবদ্ধ ছিলেন। একটি তীতে টান গড়িলেষ্ট সমবেদন বশতঃ সবগুলিষ্ট সমস্ববে বজিয়ী ਢੋਲਿੱਚ, সকলের একতfনলয়বিশিষ্ট ভ্রাতৃসম্বোধনের মধুর নিনাদে জগৎ দ্রবীভূত ইষ্টত। এবং এই জঙ্গাই মুসলমান নরপতিগণ বিজাতীয় ৪ বিধৰ্ম্ম হইলে ও ভারতবাসীদিগের সহিত সাধারণতঃ সমান সহানুভূতি প্রকাশ করিতেন বলিয়াই ভারতবাসীদিগকে জানিবার ও বুঝিবার বড় একটা অবসর দেওয়া হইত না, কারণ ভারতে বাস নিবন্ধন তাহাদিগের স্বার্থ ও হিন্দুস্বার্থ এক হইয়া গিয়াছিল। কি শাসন বিভাগ, কি সেন, কি রাজস্ব সমস্ত বিভাগেই ভারতবাসীর অব্যাহত প্রতিপত্তি ছিল,-- এমন কি, আf ওরঙ্গজেব ও জয়সিংহ ও যশোবন্ত উচ্চপদে বরণ না করিয়া নিরস্ত থাকিতে পাবেন নষ্ট । তাই আর্য্যানার্য্যের নিদিশ্যে ব্যবহার বশতই শকবংশোদ্ভব কনিষ্ক প্রভৃতির রাজত্বকাল ও হিন্দু রাজ্যেরই অন্তর্নিবিষ্ট। সহৃদয়ব্যবহারের এমনষ্ট আশ্চৰ্য্য মহিমা! একই পাত্র ব্যবহারবিপৰ্য্যাসে সম্পূর্ণ বিপরীত ব্যক্তিতে পরিণত হয় । তাই এক সময়কার দম্য রত্নীকর জগৎপূজ্য মহর্ষি বাল্মিকী। সুতরাং বলিতে হয় যিনি যে জাতীয় শক্তি ও পদমর্য্যাদা লইয়া, জগতে আসিয়াছেন, তিনি ভারত বিদেশীয়ের করকবলিত ইহা সিংহকে
