পাতা:প্রবাস-চিত্র - জলধর সেন.pdf/৩৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

vo R প্রতি বৎসর মেলা বসিয়া থাকে। এখন পাঞ্জাব হইতে দলে দলে শিখেরা আসিয়া এই “ঝাণ্ডার মেলা” দেখিয়া ও গুরু রামরায়ের “ঝােণ্ডা” নামাইয়া উঠাইয়া পুণ্য সঞ্চয় করে। রামরায়ের সেই ‘বাণ্ডা” এখন আর ক্ষুদ্র লাঠি নাই, বৃহৎ জাহাজের মাস্তুলের মত একটি প্ৰকাণ্ড কাষ্ঠখণ্ডে পরিণত হইয়াছে; তাহার সর্বশরীর লাল বস্ত্রখণ্ডে মণ্ডিত, শিরোদেশে সমুজ্জল লোহিত নিশান । পুর্বের ন্যায় এখন আর ইহা মৃত্তিকায় প্রোথিত করিবার সুবিধা নাই; সিংহদ্বারের সম্মুখে পুষ্করিণীতীরে প্রায় ১৫/২০ হস্ত উচ্চ স্থা ইষ্টক ও এস্তর দ্বারা বাঁধান হইয়াছে ; তাহারই ভিতর সেই প্ৰকাণ্ডকায় “ঝাণ্ডা” দণ্ডায়মান থাকে। প্রতি বৎসৱ তাহার এক পার্থের ইষ্টকস্তােপ ভাঙ্গিয়া “ঝাণ্ড” নামান হয়, এবং যদি সেই কাষ্ঠन८९9a अदश्। डछवि থাকে, তবে তাহার গাত্রেই নুতন লাল BBB BDBD BDDBDB DDBD DBD SgLLS S uuD DS নতুবা কাষ্ঠদণ্ড বদলাইয়া দিতে হয়। ঝাণ্ডা তুলিবার সময়ের DD S DBD BBBS DBDDB BBL BDD DDuS কোনও উৎসৰই নাই, এবং অতি অল্পসংখ্যক উৎসব উপলুক্ষেই দুখ হইতে এত জনসমাগম হইয়া থাকে। 1. } ১লা চৈত্রের রাত্রি প্রভাক্ত হইতে না হইতে, সহস্ৰ সহস্ৰ । নরনারীী:কাণ্ডাতলে সমবেত হইতে আরম্ভ করে ; সকলের এছিয়া, এবং সর্বশরীর অবস্থাছরূপ বেশভূষায় মুসজ্জিত।