थर्छ अझ ) . ১২৩ আত্মা। বৎস! এক্ষণে যে উপায়ে পদার্থজ্ঞান জন্মিতে পারে - তাছা প্রকাশ করিয়া বল । বিবে। পদার্থজ্ঞানের উপায় বলিতেছি শ্রবণ করুন। প্রথমে পদার্থ যত জানিবে সকল । কাল, বায়ু, আকাশ, অনল, জল, স্থল ৷ শব্দ, রস, গন্ধ আদি বস্তু আছে যত । ব্ৰহ্ম হুৈতে ভিন্ন জ্ঞান কর প্রথমত ॥ পশ্চাৎ সকল বস্তু জানিবে অলীক । ব্ৰহ্ম হৈতে ভিন্ন কিছু নাহিক অধিক । “তত্ত্বমসি’ এই শ্রীতি প্রমাণ শুনিবে । তুমি সেই, সেও তুমি, অভেদ জানিবে। মনের সহিত এই করিবে ভাবনা । “সোহং" চৈতন্য রূপ কর বিবেচন ॥ আত্মায় ব্রহ্মেতে ভেদ কিছু নাহি আর । তত্ত্বজ্ঞানে উজ্জ্বলিত এ তিন সংসার ॥ আত্মা। বাছা বিবেক ! তুমি যে রূপ বলিলে আমি এক্ষণে সেই রূপ চিন্তা করি। (স্থিরচিত্তে মুদ্রিত নয়নে চিন্ত) যে পদার্থ, তাহাই ব্রহ্ম । যেমন গে। পদার্থ এবং মমুয্য পদার্থ এই উভয় BBBB BD DBBBBB BB BBBB BBB BBB BBBB BBDD BBBS BB ম, তেমনি ঘট পটাদি যাবতীয় পদার্থের জ্ঞান ব্যতিরেকে রহ্ম পদার্থের প্রভেদ করা যায় দণ ।
পাতা:প্রবোধচন্দ্রোদয় নাটক (বিশ্বনাথ ন্যায়রত্ন).pdf/১৪৪
অবয়ব