প্রৰোধ চন্দ্রকা । ○" টাকার উসূলের জন্য যে সকল লোক অামারদের সঙ্গে দিৰেন তাহারদিগকে লইয়। যাইতে ২ মধ্যপথে আমি আপন ৰাটী যাইব তদবধি ভূমি পাগল হইব মহাজনের লোকের যখন কিছু কহিবে তখন তুমি ভূভূ কেবল এই শব্দ করিৰ মহাজনের লোকের। কিছু দিন এইরূপ দেখিয় বিরক্ত হইয়া অপনারাই তোমাকে ছাড়িয়। যাইৰে । ইহ শুনিয়া বিশ্বভণ্ড কহিল টাকা লামলাইয়। রাখিবার কেমন হলে । বিশ্বৰঞ্চক কহিল খরচের উপযুক্ত টাকা রাথিয় ৰাকী টাক আমরা দুই জনে ভাগ করিয়া লইয়। অাপন অ1পন রূপক সুবিধান করিয়া রাখি যাহাতে কেহ জানিতে ন৷ পারে । একথা শুনিয়া বিশ্বভণ্ড কহিল টাকা সাবধানে রথ কৰ্ত্তব্য বটে কিন্তু এক্ষণে যে ভাগ কর। সে কেবল কালনেমির লঙ্কার কীটের মত । আকাশের পক্ষির মা-ল পাকার্থে ৰেসর বাট মূখের কৰ্ম্ম । পরের টাকা জীর্ণ করা বড় কঠিন এ মহাজনের হাত ছাড়াইয়। নিরুৱেগে দেশে গিয়া এ টাকা পার করা গেল যখন এমত বুঝা যাৰে তখন বাটের কথা এখন কি । কিন্তু তুমি যে পরামর্শ করিয়াছ সে উত্তম বটে। অতএব তুমি কিছু টাকা লঙ্গয় অল্প মূল্যে অনেক হয় এতদ্রুপ তুলাপ্র" তুতি সামগ্রী আনগিয়া আমি বড় ং দাড়ম্বর কতকগুলা প্রস্তুত করি । এইরুপ দুইজনে নির্জনে বিচার করিয়া বিশ্বৰথাক তুল। কাপাসাদগর সামগ্ৰী আনিতে গেল। ইত্যৰসরে বিশ্বভণ্ড দেশে লোক পাঠাইয়। স্বভুতাকে আমাষ্ট্রয়। তদ্বার অবশ্যক বায়োপযুক্ত রূপকাৰশিষ্ট তস্কা সকল বাট পাঠাইয় দিল । অনন্তর ৰিশ্বৰঞ্চক সমগ্রী সকল অনিয় রাত্রিযোগে সকল গৃহে অগ্নি দিয়া সকল দুৰ্য ভস্মসাৎ করিয়া পরিহিত বস্ত্রমাত্ৰাৰশিষ্ট উভয়ে অতিপ্রতুষে চিত্রগুপ্তকে সকল বিষয় জ্ঞাত কব্লিয়। তাছার লোকসমভিৰ্যাহারে লইয়া স্বদেশে প্রস্থান করিল। পথহইতে বিশ্বৰঞ্চক আপন ৰাটী গেল ৰিশ্বভণ্ড কপটোম্মদ হইয়া ৰালয়ে প্রৱেশ করিল মহাজনের লোকেরা যখন টাকার তাগাদ করে তখন কেৰল ভূভু এই কহে আর কিছুই কহে না । - এইরুপ কিছু দিন দেখিয়া সাধুর লোকের স্বদেশে গিয়। উত্তমর্শকে অধমর্ণের সকল বৃত্তান্ত বিজ্ঞাপন করিল। সদাগর ৰ ২
