পাতা:প্রাচীন বাংলার গৌরব.pdf/১৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

C3a Sc বটগাছ প্ৰসিদ্ধই আছে। কৌটিল্য যে ভাবে চীনদেশের পটুৰন্ত্রের উল্লেখ করিলেন, তাহাতে বােধ হয়, তিনি চীনদেশের রেশমী কাপড় অপেক্ষা ংলার রেশমী কাপড় ভাল বলিয়া মনে করিতেন। রেশমী কাপড় যে চীন হইতে বাংলায় আসিয়াছিল, তাহার কোন প্রমাণই অৰ্থশাস্থে পাওয়া যায় না। চীনের রেশম তুতিগাছ হইতে হয়। বাংলার রেশমের তুতগাছের সহিত কোন সম্পর্কই নাই। সুতরাং বাঙালী যে রেশমের চাষ চীন হইতে পাইয়াছে, এ কথা বলিবার জো নাই। এখন পরিষ্কার করিয়া বলিতে হইলে এই কথা বলিতে হইবে যে, রেশমের চাষ বাংলাতেও ছিল, চীনেও ছিল। তবে তুতিগাছ দিয়া রেশমের চাষ চীন হইতেই সর্বত্র ছড়াইয়া পড়িয়াছে। ভারতবর্ষের অন্যত্র যে রেশমের চাষ ছিল, এ কথা চাণক্য বলেন না। তিনি বলেন, বাংলায় ও মগধেই রেশমের চাষ ছিল। কারণ, পৌণ্ডও বাংলায়, সুবর্ণকুড়াও বাংলায়। চাণক্যের পরে কিন্তু ভারতবর্ষের নানা স্থানে রেশমের চাষ হইত। কারণ, মান্দাসোরে খ্ৰীষ্টীয় ৪৭৬ অব্দে যে শিলালেখ পাওয়া যায়, তাহাতে লেখা আছে যে, সৌরাষ্ট্র হইতে এক দল রেশম-ব্যবসায়ী মান্দাসোরে আসিয়া শমের ব্যাবসা আরম্ভ করে এবং তাহাৱাই চাঁদা করিয়া এক গৌরবের কথা। যদি বাঙালীরা সকলের আগে রেশমের চাষ আরম্ভ করিয়া থাকেন, তাহা হইলে তাঁতীহাদের গৌরবের সীমাই নাই। যদি চীনেই नईअथम जैशन आप्रछ श्य, उथानि वांडागौना ौिन श्ड किकू न শিখিয়াই সম্পূর্ণ স্বতন্ত্র ভাবে যে রেশমের কাজ আরম্ভ করেন, সে বিষয়ে আর সন্দেহ নাই। কারণ, তাহারা ত আৱ তুতিপাত হইতে রেশম বাহির করিতেন না, এ কথা পূর্বেই বলিয়াছি। যে সকল গাছ বিনা . --,ቑጣኮኑ ..." . ' '. ". . . . "