পাতা:প্রাচীন বাংলার গৌরব.pdf/৪২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জগদ্দল মহাবিহার ও বিস্তৃতিচন্দ্ৰ ৪১ বোেন্ডল সাহেব বলিয়াছেন, “মহাযানপন্থী জগদ্দল পণ্ডিত বিস্তৃতিচন্দ্র কে আমি জানি না।” ১৯০৭ সালে আমি আবার নেপালে। গিয়া কয়েকখানি পুথিতে জগদল-মহাবিহারের নাম পাই ; কিন্তু আমিও তখন। সে মহাবিহার কোথায়, কি বৃত্তান্ত, জানিতাম না। সেই বারে আমি বিস্তৃতিচন্দ্ররও নাম পাই। তিনি ‘অমৃতকণিকা’ নামে নামসংগীতি’র একখানি টীকা করেন, ঐ টীকা কালচক্রানের মতে লিখিত হয়। ] তাহার পর রামচরিত কাব্য ছাপাইবার সময় জানিতে পারি, রামপাল রামাবতী নামে যে নগর বসান জগদ্দল মহাবিহার’ তাহারই কাছে ছিল। উহা গঙ্গা ও করতোয়ার সংগমের উপরেই ছিল। এখন করতোয় গঙ্গায় পড়ে না, পড়ে যমুনায় ; গঙ্গাও এক সময় বুড়িগঙ্গা দিয়া বাইত। তাই ভাবিয়ছিলাম, রামপাল নামে মুন্সীগঞ্জে যে এক পুরানোগ্রাম আছে, হয়ত সেই রামাবতী ও জগদ্দল উহারই নিকটে কোথাও হইবে। আমি এ কথা প্ৰকাশ করার পর, অনেকেই জগদ্দল খুজিতেছেন, কেহ মালদহে, কেহ বগুড়ায় ; কিন্তু খোজ এখনও পাওয়া যায় নাই, পাওয়া কিন্তু নিতান্ত দরকার। কারণ, মগধে যেমন নালন্দা, পেশোয়ারে যেমন কনিষ্ক-বিহার, কলৰােতে যেমন দীপাত্তম বিহার, সেইরূপ বাংলার কোন জায়গায় লেখে বাংলায়, কোন কোন জায়গায় লেখে পূর্ব-ভারতে। ] যাহা হউক, উহা একটি প্ৰকাণ্ড বিহার ছিল তাহাতে সন্দেহ নাই। মপালই যে ঐ বিহার প্রতিষ্ঠা করিয়াছিলেন, এমন বােধ হয় না। i DDD DBDBDD DBD BD DD BBS DDBDB BDD DDSi চন্দ্ৰই প্ৰধান। বিভূতিচন্দ্র অনেকগুলি সংস্কৃত বৌদ্ধ গ্রন্থের টীকা-টঙ্কনী লিখিয়াছিলেন। যখন তিব্বত দেশে এই সকল বৌদ্ধগ্রন্থ তর্জমা হইতেছে, তখন তিনি অনেক পুস্তকের তর্জমায় সাহায্য করিয়াছেন