পাতা:প্রাচীন বাংলার গৌরব.pdf/৫৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

dy সকল সংগ্ৰহকৰ্তাদের প্রথম ও প্রধান- গৌড়ীয় অনেকগুলি সংগ্ৰহ পাওয়া গিয়াছে। তাঁহার স্তবগুলি বিশুদ্ধ সংস্কৃতে লেখা। সংস্কৃত ভাষায় তাহার যথেষ্ট অধিকার ছিল। } তিনি নানা ছন্দে নানা স্তব লিখিয়া গিয়াছেন। তাঁহার অনেক গ্ৰন্থ বড়। শঙ্করাচার্যের বলিয়া চলিয়া যাইতেছে। কিন্তু বড় শঙ্করাচাৰ্য অদ্বৈতবাদী ছিলেন, তিনি তন্ত্র লিখিতে যাইবেন কেন ? তন্ত্রের স্বষ্টিপ্রক্রিয়া একটু নৃতন। উহা ব্ৰাহ্মণদের কোন স্বঃপ্রক্রিয়ার সহিত মিলে না। কিন্তু এখন বাংলার লোকে ঐ রূপ স্বাক্ট প্রক্রিয়াই জানে। সংগ্ৰহকারেরা মূলতন্ত্র অনেক পরিষ্কার কবিয়া তুলিয়াছেন। মূলতন্ত্রে অনেক প্রক্রিয়া আছে যাহা সভাসমাজে বাহির করা চলে না। সংগ্ৰহকারেরা উহা । মার্জিত করিয়া লইয়াছেন, কিন্তু মার্জিত করিয়া লইলেও তঁহাদের গুন্থ উপাসনা বড় সুবিধার নয়। আমার বিশ্বাস তন্ত্র-সম্বন্ধে আলোচনা, যত । BDB BDBS DBuBD BDBSS S DDDDS DD DDD DBBBDBD gg BBBDB তন্ত্রশাস্ত্রকে মার্জিত করিয়া সভ্য সমাজের উপযোগী করিয়া গিয়াছেন। এবং এইরূপ করায় অনেক লোক হিন্দু হইয়াছে ও হিন্দু হইয়া রহিয়াছে, তাহারা যে খুব দূরদর্শী ও সমাজনীতিকুশল, সে বিষয়ে যাহা হউক শঙ্করের পর ত্রিপুরানন্দ, ব্ৰহ্মানন্দ ও পূর্ণানন্দ পূর্ববঙ্গে বৌদ্ধদিগকে হিন্দু করিয়া লইয়াছিলেন। ব্ৰহ্মানন্দের পুস্তকে অক্ষোভ, বৈরোচন প্রভৃতি বুদ্ধের নাম পাওয়া যায়। অক্ষোভ্য এখানে ঋষি৷ হইয়াছেন, বৈরোচন দেবতা হইয়াছেন। যে তারামন্ত্র সাধনের জন্য । বশিষ্ঠদেবকে চীনে যাইয়া বুদ্ধদেবের শরণা লইতে হইয়াছিল, ব্ৰহ্মানন্দ সেই তারার পূজারই রহস্য লিখিয়া গিয়াছেন। বৌদ্ধ মতে তারা। অক্ষোভ্যেরই শক্তি। বৌদ্ধ মতে তারা, একজটা, নীলসরস্বতীর উপাসনা, ங்க