প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য আদিম অবস্থায় বিবাহ থাকে না, ক্রমে ক্রমে যৌন সম্বন্ধ উপস্থিত হল। প্রথম বৈবাহিক সম্বন্ধ সর্বসমাজে 'মা'য়ের উপর ছিল । বাপের বড় ঠিকানা থাকতো না। মায়ের নামে ছেলে-পুলের নাম হত । এ মেয়েদেয় হাতে সমস্ত ধন থাকতো ছেলে মানুষ করবার জন্য। ক্রমে ধন-পত্ৰ পুরুষের হাতে গেল, মেয়েরাও পুরুষের হাতে গেল । পুরুষ বল্লে, যেমন এ ধনধান্ত আমার, আমি চাষবাস করে বা লুঠতরাজ করে উপার্জন করেছি, এতে যদি কেউ ভাগ বসায়, ত আমি বিরোধ করবে, তেমনি বল্লে, “এ মেয়োগুলো আমার, এতে যদি কেউ হস্তার্পণ করে ত বিরোধ হবে । বৰ্ত্তমান বিবাহের মুত্রপাত হলো। মেয়ে মানুষ, পুরুষের ঘাট বাটি গোলাম প্রভৃতি অধিকারের স্বায় হলো । প্রাচীন রীতি—একদলের পুরুষ অন্যদলে বে করত । সে বিবাহও জবরদস্তি—মেয়ে ছিনিয়ে এনে । ক্রমে সে কাড়াকড়ি বদলে গেল, স্বেচ্ছায় বিবাহ চললো ; কিন্তু সকল বিষয়ের কিঞ্চিং কিঞ্চিৎ আভাস থাকে। এখনও প্রায় সৰ্ব্বদেশে বরকে একটা নকল আক্রমণ করে! বাঙ্গালাদেশে, ইউরোপে, চান্স দিয়ে বরকে আঘাত করে, পশ্চিমাঞ্চলে কনের আত্মীয়-মেয়েরা বরযাত্রিকে গালিগালাজ করে, ইত্যাদি। So a दिवोंtश्ब्रू अमिठसू