পাতা:প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য - দ্বাদশ সংস্করণ.pdf/২৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য দেশদেশান্তর বেশ করে দেখ, বুদ্ধিমান-পণ্ডিতের চোখে দেখ, খাজা আহাম্মকের চক্ষে নয়, সব দেখতে পাবে যে, জাতটা ঠিক বেঁচে আছে, প্রাণ ধৰ্ব্ব-ধক করছে, ওপরে ছাই-ছাপা পড়েছে মাত্র। আর দেখবে যে, এ দেশের প্রাণ—ধৰ্ম্ম, ভাষা—ধৰ্ম্ম, ভাব—ধৰ্ম্ম ;–আর তোমার রাজনীতি, সমাজনীতি, রাস্তাঝে টান, প্লেগ-নিবারণ, দুর্ভিক্ষগ্রস্তকে অন্নদান, এসব চিরকাল এদেশে যা হয়েছে, তাই হবে, অর্থাৎ ধৰ্ম্মের মধ্য দিয়ে হয় ত হবে ; নইলে ঘোড়ার ডিম, তোমার চেঁচামেচিই সার, রামচন্দ্ৰ ! তা ছাড়া উপায় ত সব দেশেই সেই এক, অর্থাৎ বাকিগুলো খালি ‘ভেড়িয়াধসান’ * বই ত নয়। ও তোমার ‘পালেমেণ্ট, দেখলুম, সেনেট দেখলুম, ভোট, ব্যালট, মেজরিটি, সব দেখলুম, রামচন্দ্ৰ ! শক্তিমান সব দেশেই ঐ এক কথা। শক্তিমান পুরুষই সকল পুরুষরা যে দিকে ইচ্ছে, সমাজকে ੋ চালাচ্ছে, বাকিগুলো ভেড়ার দল। তবে ভারতবর্ষে শক্তিমান পুরুষ কে ? না, ধৰ্ম্মবীর । র্তারা আমাদের সমাজকে চালান। র্তারাই

  • স্থায়ুশাস্ত্রে যাহাকে ‘গডডলিকা প্রবাহ’ বলে । যেমন একটি মেষের অনুকরণে অপর মেষসমূহ তদনুরূপ কাৰ্য্য করিতে প্রবৃত্ত

झम्न ! २8