প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য দাড়িয়েছে। এদের মতে হিমালয়ের পশ্চিম প্রান্তস্থিত দু-চার জাতি এখনও পুরো আর্য্য আছে, বাকি সমস্ত খিচুড়িজাত, নইলে কাল কেন হল ? কিন্তু ইউরোপী পণ্ডিতদের এখনও ভাবা উচিত যে, দক্ষিণ ভারতেও অনেক শিশুর লালচুল জন্মায়, কিন্তু হুচার বৎসরেই চুল ফের কাল হয়ে যায় এবং হিমালয়ে অনেকের লাল চুল, নীল বা কটা চোখ । এখন পণ্ডিতেরা লড়ে মরুন ! “আৰ্য্য' নাম হিন্দুরাই নিজেদের ওপর চিরকাল ব্যবহার করেছে। শুদ্ধ হোক, মিশ্র হোক, হিছরের নাম আৰ্য্য, বস্। কাল বলে ঘৃণা হয়, ইউরোপীরা অন্য নাম নিনগে। আমাদের তায় কি ? কিন্তু কাল হোক, গোরা হোক, দুনিয়ার সব জাতের এই হিছর জাত স্ব শ্ৰী সুন্দর। তোরনেট- একথা আমি নিজের জাতের বড়াই করে * এলে বলছি না, কিন্তু একথা জগৎপ্রসিদ্ধ । শতকরা সুশ্ৰী নরনারীর সংখ্যা এদেশের মত আর কোথায় ? তার ওপর ভেবে দেখ, অন্যান্য দেশে সুশ্রী হতে যা লাগে, আমাদের দেশে তার চেয়ে ঢের বেশী ; কেন না, আমাদের শরীর অধিকাংশই খোলা। অন্য দেশে কাপড়-চোপড় ঢেকে, বিশ্রীকে צס\ হিন্দু ও অাধ্য
পাতা:প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য - দ্বাদশ সংস্করণ.pdf/৩৬
অবয়ব