পাতা:প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য - দ্বাদশ সংস্করণ.pdf/৫৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য বৈষ্ণব বলছেন ষে, তোমার শাস্ত্র মানিনি, হত্য করা কিছুতেই হবে না। বৌদ্ধ সম্রাট আশোক, যে যজ্ঞ করবে, বা নিমন্ত্রণ করে মাংস খাওয়াবে, তাকে সাজা দিচ্ছেন। আধুনিক বৈষ্ণব পড়েছেন কিছু ফঁাপরে—তাদের ঠাকুর রাম, বা কৃষ্ণ মদ-মাংস দিব্যি ওড়াচ্ছেন–রামায়ণ মহাভারতে রয়েছে। সীতাদেবী গঙ্গাকে মাংস, ভাত, আর হাজার কলসী মদ মানছেন ঃ বর্তমান কালে শাস্ত্রও শুনবে না ও মহাপুরুষ বলেছেন বল্পেও শোনে না। পাশ্চাত্যদেশে এরা লড়ছে যে, মাংস খেলে রোগ হয়, নিরামিষাশী নীরোগ হয় ইত্যাদি। এক পক্ষ বলছেন যে মাংসাহারীর যত রোগ ; অপর পক্ষ বলছেন ও গল্প-কথা তা হলে হিন্দুরা নীরোগ হত, আর ইংরেজ আমেরিক প্রভৃতি প্রধান

  • সীতামাদায় বাহুভ্যাং মধুমৈরেয়ুকং শুচি। পায়ামাস কাকুৎস্থঃ শচীমিন্দ্রে। যথামৃতং । মাংসানি চ সুমিষ্টানি বিবিধানি ফলানি চ ॥

ভ্যবহারার্থং কিঙ্করস্তীর্মাহরন। রামায়ণ, উত্তর ৫১ ৷ স্বরাঘটসহস্ত্ৰেণ মাংসভূতেীদনেন চ । যক্ষ্যে ত্বাং প্রায়তাং দেবী পুীং পুনরুপগত ॥ —রামায়ণ, অযোধ্যা ৫৫ ৷ উভৌ মধ্বসবক্ষিপ্তে) উভৌ চন্দনচর্চিতে । উঠে পর্যাঙ্করথিনে দৃষ্ট্রে মে কেশবার্জনে ॥ —মহাভারত, আদিপৰ্ব্ব । 8b"