বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য - দ্বাদশ সংস্করণ.pdf/৮৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য ধৰ্ম্ম আর এক রূপ ধারণ করলে ; সে আরবি-ধৰ্ম্ম আর পারসিক সভ্যতা সম্মিলিত হলো । আরবের তলওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পারস্য সভ্যতা ছড়িয়ে পড়তে লাগল। সে পারস্য সভ্যতা প্রাচীন গ্রীস ও ভারতবর্ষ হতে নেওয়া। . পুৰ্ব্ব পশ্চিম, দিক্ হতে মহাবলে মুসলমান তরঙ্গ ইয়োরোপের উপর আঘাত করলে, সঙ্গে সঙ্গে ববর্বর অন্ধ ইয়োরোপে জ্ঞানালোক ছড়িয়ে পড়তে লাগলো। প্রাচীন গ্রীকদের বিদ্যা বুদ্ধি শিল্প বর্বরাক্রান্ত ইতালিতে প্রবেশ করলে, ধরারাজধানী রোমের মৃতশরীরে প্রাণস্পন্দন হতে লাগলো —সে স্পন্দন ফ্লরেন্স নগরীতে প্রবল রূপ ধারণ করলে, প্রাচীন ইতালি নব-জীবনে বেঁচে উঠতে লাগলো,— এর নাম রেনেস" ( Renaissance ) নব-জন্ম। কিন্তু সে নবজন্ম হলো ইতালির । ইয়োরোপের অন্তান্ত অংশের তখন প্রথম জন্ম । সে কুশচানী ষোড়শ শতাব্দীতে যখন আকবর, জাহাঙ্গীর, সাজাহান প্রভূতি মোগল সম্রাট ভারতে মহাবল সাম্রাজ্য তুলেছেন, সেই সময় ইয়োরোপের জন্ম হল । ইতালি বুড়ো জাত, একবার সাড়াশব্দ দিয়ে আবার পাশ ফিরে শুলো । সে সময় নানা কারণে ভারতবর্ষও জেগে উঠেছিল কিছু, আকবর হতে তিন পুরুষের রাজত্বে ゲベ