পাতা:প্রিয়বালা.pdf/১৪৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৩৬ প্রিয়বালা । বটে, কিন্তু অবশেষে তার কোন বিষয় স্থির করিতে না পরিয়া ক্ষুঃমনে বাটতে প্রত্যাগমন করিত। - সেই নিবিড় বনে যোগিনীকে অন্বেষণ না করিবার আরও একটা কারণ ছিল। শতসহস্ৰ শ্বাপদগস্থল হইলেও সেই বন মানব-সমাগম শূন্য ছিল না। ইহার অনেক গোপনীয় স্থানে अशश५ जनररु श्रेञ्च दान कडि ७वः भाषा यtषा थाप्यद्र ভিতর হইতে লুণ্ঠন করিয়া পুনরায় সেইস্থানে আসিয়া নির্বিন্ধে বাস করত। স্বতরাং কেহ নে প্রবেশ করিলে তিনি যে দন্তহস্তে নিহত হইবেন, তাতে আর আশ্চৰ্য্য কি ! এই ভয়েই কেহ বন অন্বেষণ করিষ্ঠে সহণ করিত না। চম্পাপুরের ছয়ক্রোশ দূরে অবস্থিত হইলেও সেই বন ও যোগিনীর বিষয় ভূষণার বিলক্ষণ জানা ছিল । সেই জন্যই তিনি মোহিনীকে বলিয়াছিলেন, “আমার যেদিকে তু চক্ষু যাবে, আমি সেই দিকেই ৰ’ব।” ভূষণ। যখন দেখিল, । যে, তঁহার স্বামী পর্যস্ব তাহাকে অবিশ্বাসিনী মনে করিয়া বাট হইতে দূর করিয়া দিতে লিখিলেন, তখন আর জঁাহার জীবন ধারণের ফল কি ? তাই তিনি তার কালবিলম্ব না করিম তৎক্ষণাৎ শ্বশুয়ালয় হইতে বহির্গত হইলেন । কিন্তু তখন দিবালোকে অনেকে তাহাকে নানা কথা বলিবে, এই ভয়ে তখন তিমি এক পরিচিত বিশ্বাসী বৃদ্ধার বাটী গমন করিলেন । বুদ্ধার এক কন্যা ভিন্ন আর কেহই ছিল না। সে ভূষণকে তাহাদের বাটতে সহসা দেখিয়া প্রথমতঃ অতীব আশ্চর্য্যাম্বিত হইল। পরে ভূষণ র্তাহার গৃহত্যাগের বিষয় জানাইয়া তিনি যে তাহদের বাটীতে জাসিয়াছেন একথা প্রকাশ করতে নিষেধ করিয়া দিলেন । ,