পাতা:প্রিয়বালা.pdf/৮৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৭৬ প্রিয়বালা । ষ্ট হার নিকট গমন করিল এবং বাটীর সমস্ত ব্যাপার তঁহাকে জ্ঞাপন করাইয়া উচ্চৈঃস্বরে রোদন করিতে লাগিল । নীরোদ বাবু প্রথমতঃ তাহার কোন কথাই স্পষ্টরূপে বুঝিতে পারেন নাই, অবশেষে যখন শুাম ভূষণার নাম করিল, তখন তঁহার আর বুঝিতে বাকি রহিলন। তিনি জানিতেন মা যে, তাহার ८कोशत ७ऋ° बिषेश श्हेन। নীরোদ বাবুর স্ত্রী মোহিনীই এই কৌশলের প্রধান পরামর্শ ত্রী। র্তাহারই পরামর্শে কোন স্বত্র করিয়া ঠাকুর দর্শনে গমন করিবার ছলে ভূক্ষণাকে একাকিনী বাটিতে রাধিছে বলিয়ছিলেন এবং তাছাই পরামর্শে নদেরটা এই ভয়ানক পাপকার্ঘ্যে নিযুক্ত হইয়াছিল। ভূষণ। কিন্তু এই সকল বিষয়ের কিছু মাত্রও অবগত ছিলেন না। খাম। অনেকবার অনেক প্রাকার ষড়যন্ত্রের কথা প্তাহাকে শুনাইয়াছিল কিন্তু দাসীর কথায় আদৌ বিশ্বাস করিডে পারিতেন না । যাহা হউক নীরোদ বাবু তৎক্ষণাৎ আপন পরিবারবর্গকে সেই স্থানেই রক্ষিত করিয়া স্বয়ং বাটির বহিদ্বারে আগমন করিলেন। জমাদার সাহেব তাহকে অললোকন করিয়া শুামাকে জিজ্ঞাসা করিলেন, “এ বাবুকে চেন ?" শুামা উত্তরে বলিল, “কেন চিম্ব না সাহেব। উনি যে এই বাটীর মেজবাবু” নীরোদ বাবু আপনার কথা শুনিয়া জমাদারকে আপনার পরিচয় প্রদান করিলেন এবং একে একে সমস্ত ব্যাপার অবগত হইলেন। ইভfবসরে গাড়ী আসিয়া উপস্থিত হইল। তখন জমাদার সাহেব শুমা, ভূষণ", নদেরচাদ ও নীরোদবাবুকে লইয়া যথাস্থানে গমন করিলেন ! smæ=