ত্রয়োদশ পরিচ্ছেদ । دا হইয়া নীরোদ বাবু আহলদিত মনে একেবারে মোহিনীর নিকট গমন করিয় তাহাকে বলিলেন, “মোহিনী ! আজি এই পত্ৰখানি অতুলের নিকট হইতে পেয়েছি। অতুল যাহা লিখেছে তাহাতে আমার আশাতীত ফললাভ হয়েছে। কিন্তু কি কোরে যে ছোট বেীকে এই সকল কথা বোলবো তাঁহাই চিন্ত: কোচ্চি। - মোহিনী। হাগ ছাট ঠাকুরপো কি লিখিছে ? নীরোদ । কেন ! সে লিখেছে যে পত্রপাঠ “সেই কুলকলঙ্কিনী ছোট বোঁকে বাড়ী হতে দূর করে দিবেন" । মোহিনী । আহ ! এমন দিন কবে হলে গণ । আবাণী বাড়ী থেকে কবে বেরোবে গা । আমার যে আর সহ হয় না । আমার ভাইয়ের উপর নজর । আহা ! নদেরটা আমার কিছুই জানেন, বড় ভােলমানুষ । ভর শরীরে আঘাত ! অধি{গী মরেনা গা ! te নীরোদ । তাইত ভাবছি যে, এই সর্বনেশে ঘটনা কেমন করেই বা বলি, এ সকল কথা বড় সামান্য নয়। ঘরের লোকে বাড়ী থেকে বার করে দিলে পীচ জনেই বা আমায় কি বলবে । মোহিনী। এন্তে আর তোমায় কি বলবে। যাহার স্ত্রী সেই যখন দূর করে দিতে লিখেছেন, তখন আর আমাদের দেমি কি ? নীরোদ । সে ত বুঝলাম। কিন্তু সুতুল যদি এখানে . থাকৃত, তাহলে কোন গোলযোগ ঘটিত না। এখন যদি আমি ছোট বেীকে বাট হতে দূর কোরে দি, তা হলে লোকে বাবে আমি তাড়াইয়া দিলাম। অতুল যে একাজ করছে
