পাতা:প্রিয়বালা.pdf/৯১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

b"8 প্রিয়বালা । পূৰ্ব্বেই বলা হইয়াছে, হরেন্দ্রকুমার কলিকাতায় চাকরি করিতেন । তাহার মাতুলই তাকাকে ঐ কৰ্ম্ম করিয়া দেন। সেই কৰ্ম্ম পাইয়া অবধি হয়েঞ্জকুমার আর কখনও বাট লাইসেন नाहे । ७दान दिशाह ऐ*नएक थडून निकै श्हेtड श्रवकण লইয়া বাটতে আগমন করিয়াছেন। ইতিপূৰ্ব্বেই পাঠকগণ হরেক্সবাবুর পরিবারের বিষয় অবগত ছিলেন কিন্তু অজ বিবাহ উপলক্ষে সেই অল্প পরিসর কুটীর আত্মীয়বর্গে পরিপূর্ণ হইল । স্ত্রীলোকের ও শিশুদিগের কলরবে এক অপূৰ্ব্ব অস্পষ্ট ধ্বনি উঠিতে লাগিল। ঘন ঘৰ শঙ্খনাদে পল্লী প্রতিধ্বনিত হইতে লাগিল। প্রতিবাদী ও নিমন্ত্রিত কুলকামিনীগণের উলুধ্বনিতে কুটার পূর্ণ হইতে লাগিল। দেখিতে দেখিতে সময় অতিবাহিত হইতে লাগিল। দরিদ্র ব্রাহ্মণের পর্ণকুটীরও আজ উল্লাসে হামিল । শুভদিনে শুভক্ষণে হরেন্দ্রকুমারের বিবাহ শেষ হইয়া গেল। পরদিন বরকন্যা গৃহে আগমন করিল। মহ আনন্দে ব্রাহ্মণী নববধুকে ক্রোড়ে গ্রহণ করিয়া মনের আশ পূর্ণ করিলেন। ব্রাক্ষণের ও আনন্দের পরিসীমা রহিল না। হরেন্দ্রকুমারের বিবাহ উপলক্ষে নীরোদ বাবু ও তঁহার সমস্ত পরিবারবর্গ নিমন্ত্রিত হইয়াছিলেন। স্ত্রীলোকের মধ্যে মোহিনী ও পুরুষের মধ্যে নীরোদ বাবুর পুত্র সুরেশ ও অতুল বাবুর পুত্র সতীশ ইহারাই ব্রাহ্মণ বাটীর নিমন্ত্রণ রক্ষা করিতে গিয়াছিলেন । , মোহিনী সেদিন আর ভূষণাকে সেই মৰ্ম্মভেদী কথা বলিবার সবিকাশ পান নাই। পরদিন অতি প্রত্যুষে মোহিনী শয্যা হইতে গায়োখান করিয়া ভূষণার অন্বেষণে গমন করি