পাতা:প্রিয়বালা.pdf/৯৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রিয়বালা । ولمو؟ ভূষণা পত্ৰখানি মোহিনীর নিকট হইতে গ্রহণ করিলেন । , *ज़ *ार्ट कब्रिष्ठ कब्रिtङ उँशब्र टाकूत्र कमन नश्श शकद्र আনন অশ্রুজলে সিক্ত হইল! তাহার চক্ষু জলে পরিপূর্ণ হুইল । তিনি সমস্ত পত্র পাঠ না করিয়াই পত্ৰখানি মোহিনীর হস্তে পুনৰ্ব্বার অর্পণ করিলেন। মোহিনী পত্র পাইয় তাহাকে জিজ্ঞাসা করিলেন, “ছোট বোঁ, আমার ভাই কিছু দোষ নাই, আমাদের উপর রাগ করলে কি হবে ভাই। আমরা কি (কারব বল ? - ভূষণা। তোমাদের দোষ কি। দোষ আমার অদৃষ্টের, নতুবা গিনি আমার চরিত্রে কখনও কোন দোষ পান নাই, তিনি কিন, আজ আমাকে কলঙ্কিনী বল্লেন । ইহাতে আমার মপণই মঙ্গল । তুমি তোমার কার্ধ্য কোরেছ, এখন আমিও প্তাহ’র আদেশ মত কাৰ্য্য কোরব । ' মোহিনী। এখন তুমি কি কোরবে । ভূষণা। কি আর কোরব। যথায় দুই চক্ষু যায় ভধায় যাব । সংসারের সহিত আমার আর কোন সম্বন্ধ রহিল না । আমি কলঙ্কিনী ! কলঙ্কিনীর এ সংসারে স্থান নাই। তাই আমি মনে কেরেছি যেখানে আমার চক্ষু যাবে সেই খানেই যাব । মোহিনী এই কথা শুনিয়া মনে মনে আনন্দিত হইল । এবং কিয়ৎক্ষণ পরে ভূষণাকে সেইরূপে রাখিয়া ধীরে ধীরে আপন কক্ষে গমন করিলেন। . মাহিনী প্রস্থান করিলে পর ভূষণ অনেকক্ষণ ধরিয়া চিন্তু করিতে লাগিল । কিন্তু যত ঐ fচটির কথা তাহার স্মরণ পথে উদিত হইতে লাগিল, ভক্তই তিনি ক্ৰন্দন করিতে ল'গ লন । একবার সন্ত্ৰীশের কথা মনে পড়িল, তখনি