বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:প্রেমিক গুরু.djvu/১৩২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

38 প্রেমিক-গুরু ਕ਼ प्रस्थ- •ञ्च-ञ्चन्ञ्चल्-क्र”चलि-ञ्चल-क्रञ्-न-न्छ স্থখই বা কি আছে ? সে দুঃখ যে আমার বধুর জন্ত, আমি সে দুঃখ-রত্নকে হার করিয়া গলায় পরিয়াছি। সখি !— বধুর সরস পরশ লালসে ( যখন ) যাইতাম নিকুঞ্জ নিবাসে, তখন চরণে বেড়িত বিষধর কত, নুপুর হইত জ্ঞান গো ! সে দুঃখ জানি নাই বধুর সুখে, সদা ভাসিতাম সুখে, নিশি দিন, গেছে সেই একদিন আর এই একদিন, অভাগিনী রাধার। ( এখন ) বিনে সে ত্রিভঙ্গ, ঐ অঙ্গের সঙ্গ, ভূষণ ভুজঙ্গ মান গো ॥ যখন বঁধুর পরশ-লালসায় কুঞ্জ-পথে চলিতাম, তখন কি পথের দিকে চাহিয়া দেখিতাম ? তখন কত কাল-ফণী আমার চরণ বেড়িয়া ধরিত, তাহাদের আমি নূপুর বলিয়া মনে করিতাম । 籌 অামি আসিতাম বঁাশীর টানে, তখন কেবা চাইত পথ পানে । প্রাণ বধুর সহিত তিল আধ ব্যবধানও যে আমার সহিত না । আবার – একদিন কুঞ্জে মিলনে দোহার, গলে ছিল আমার নীলমণি হার । বিচ্ছেদ ভয়ে ত্যজিয়ে সে হার, আমি তুলে নিলাম খামচন্দ্র হার ॥ সখি ! যে মণিহার আমার আর আমার প্রাণকাস্তের হৃদয়ে হৃদরে মিলনের ব্যাঘাত করে, সে হারে আমার কাজ কি ? বিশেষতঃ– ও—যে অস্তরে পরেছে তাম-প্রেমের হার, তার কি কাজ আর,— তার কি কাজ আর, মুণিমুক্ত হেমের হার ? তবে এসব হার ক’রতেম যে ব্যবহার, তখন এই হার ছিল, বঁধুর মুখের উপহার। f