বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:প্রেমিক গুরু.djvu/২২১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জীবন্মুক্তি వe9 SAAAAA S AAAAA AAAA AAAA AAAAMMAAA AAAA AAA S AAAAA AAAA SAAAAS AAAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA SAAAAA SAAAAS AAAAA AAAA AAAAeMMMAAAA ব্ৰন্ধে আপনার বাসস্থান নির্দেশ করতঃ নিৰ্ভয়, নিশ্চিন্ত ও পরমানন্দযুক্ত হন । অতএব দেখা যাইতেছে যে, পরমেশ্বরের সৰ্ব্বব্যাপিত্ব ভাবটী ক্রমে যখন সাধকের সমগ্র হৃদয়কে অধিকার করে, তখনই তাহার সালোক্য মুক্তি সিদ্ধ হয়। সাধকের এইরূপ সালোক্যমুক্তির অবস্থা ক্রমে যখন অপেক্ষাকৃত গভীরতা প্রাপ্ত হয়, অর্থাৎ—পূৰ্ব্বোক্ত প্রকারে ব্রহ্ম দর্শন বা ব্ৰহ্মসভা অনুভবের ভাব যখন সাধকের অন্তশ্চক্ষুর নিকট উজ্জ্বলতর মূৰ্ত্তি ধারণ করে, প্রেমময়ের প্রেমানন্দ যখন তিনি সকল স্থানেই নিঃসংশয়রূপে দেখিতে পান ; যেদিকে দৃষ্টিপাত করেন, সেই দিকেই যখন তাহার চক্ষু "বিশ্বতশ্চক্ষুর? উজ্জল চক্ষুর উপরে পতিত হইতে থাকে, সেই অবস্থার নামই সামীপ্য মুক্তি। যখন সাধকের এইরূপ সামীপ্য মুক্তির অবস্থা ক্রমে আরও গভীরভাব ধারণ করে, এবং যখন তিনি পরমাত্মায় সংলগ্ন হুইয়া অবস্থিতি করতঃ আনন্দসুধাপানে নিযুক্ত হয়েন, তখনই তাহার সেই অবস্থাকে সাষ্টি মুক্তি কহে । আর যখন ব্রহ্মকে আপনার সহিত অভেদরূপে অনুভব করেন, তখন সেই অবস্থার নাম সারূপ্যমুক্তি । তদনন্তর ক্রমে যখন সাধক ব্রহ্মসত্তা-সাগরে মগ্ন হইয়া আপনার নিজ সত্তা পৰ্য্যস্ত হারাইয়া বসেন, অর্থাৎ ক্রমে যখন র্তাহার বুদ্ধি, মন ব্রহ্মে লয়-বিলয় প্রাপ্ত হয়, তখনই তাহার সেই অবস্থাকে নিৰ্ব্বাণ বা চুড়ান্ত মুক্তি বলে। তাই বৈদাস্তিক বলিয়াছেন ;– ব্রহ্মৈব মুক্তি ন ব্রহ্ম কচিৎ সাতিশয়ং শ্রুতম্। অত একবিধা মুক্তি র্বেধসে মনুজস্ত বা ॥ --বেদাস্তসার, ৩l৪॥১৭ বিশেষ রহিত যে ব্ৰহ্মাবস্থা বেদে তাহাকেই মুক্তি বলেন, সুতরাং মুক্তি পদার্থ একপ্রকার ব্যতীত নানাপ্রকার হইতে পারে না, তবে সালোক্যাদিরূপ যে, বিশেষ কথন আছে, তাহা কেবল সাধকের অমুরাগ বা জ্ঞানের متماعیعیین مفه سامی مساس