পাতা:প্রেমিক গুরু.djvu/২৪৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

૨૭૦ প্রেমিক-গুরু श्_rच_१छ्_”’भ=_न्_ङ्क्षच्_ “झ_त्र श्_रं च_त्र-च_का-श्ट्र-श्_”श्चात्र "פי করিবে। তৎপরে যজ্ঞস্থত্র উন্মোচন পূৰ্ব্বক স্বত্যক্ত করিয়া যথাবিধি মন্ত্রপাঠ পূর্বক অগ্নিতে আহুতি দিবে। গুরুদেব সেই সময়ে শিষ্যকে বলিবেন ;— বর্ণধৰ্ম্মাশ্রমাচার শাস্ত্রধন্ত্রেণ যোজিত । নির্গতোহসি জগজ্জালাৎ পিঞ্জরাদিব কেশরী ॥ অর্থাৎ তুমি বর্ণধৰ্ম্ম, আশ্রম, আচার এবং শাস্ত্ররূপ যন্ত্রে যোজিত ছিলে । এক্ষণে পিঞ্জরাবদ্ধ কেশরী—সিংহ যেরূপ পিঞ্জর ভগ্ন করিয়া নির্গত হয়, তুমিও সেইরূপ জগজ্জাল ছিন্নভিন্ন করিয়া নির্গত হইলে । তোমার বর্ণশ্রম নাই,—ধৰ্ম্মাধৰ্ম্মও নাই। যতদিন বর্ণাশ্রমের অভিমান থাকে, ততদিন মনুষ্য বেদ-বিধির দাস, কিন্তু বর্ণাশ্রমাভিমান শূন্ত হইলে আর তাহার প্রয়োজন থাকে না । তদনন্তর শিথাচ্ছেদন পূৰ্ব্বক শিখা হোম করিবে । তৎপরে গুরুদেব শিষ্যকে বলিবেন ;– তত্ত্বমসি মহাপ্রাজ্ঞ হংসঃ সোহহং বিভাবয় । নিৰ্ম্মমো নিরহঙ্কারঃ স্বভাবেন সুখং চর ॥ হে মহাপ্রাজ্ঞ ! তৎ ত্বমসি অর্থাৎ—তুমিই সেই ব্রহ্ম, তুমি আপনাকে “হংস” ও সোহহং এইরূপ ভাবনা কর এবং এক্ষণে অহঙ্কার ও মমতারহিত হইয়া আত্মস্বরূপে (ব্রহ্মভাবে ) অবস্থান পূৰ্ব্বক মুখে বিচরণ কর । তদনন্তর গুরুদেব ঘট ও অগ্নি বিসর্জন করিয়া— “নমস্তুভ্যং নমো মহং তুভ্যং মহং নমোনমঃ । , ত্বমেব তৎ তৎ ত্বমেব বিশ্বরূপ নমোহস্তু তে ॥" + এইমন্ত্র পাঠ পূৰ্ব্বক শিষ্যকে নমস্কার করিবেন। অনন্তর জীবন্মুক্ত সন্ন্যাসী যদৃচ্ছাক্রমে ভূমণ্ডলে বিচরণ করিয়া বেড়ান।

  • হে বিশ্বরূপ । তোমাকে নমস্কার, জামাকে নমস্কার, তোমাকে ও জামাকে

পুনঃ পুন: নমস্কার। তুমিই বিশ্বরূপ-তুমিই সেই পরম ব্রহ্ম, সেই পরম রক্ষই তুমি, অতএব তোমাকে নমস্কার কfর । so 鱸