জীবন্মুক্তি :ፃ፭» TASAMA SAA MAMAMAM AM eeM MAAAS AAAAAA চিন্মাত্রবৃত্তিকে প্রজ্ঞ বলিয়া থাকেন। ঐ প্রজ্ঞা সুনাররূপে প্রতিষ্ঠিত হইয়া ব্রহ্মে স্থিত হইলেই স্থিতপ্রজ্ঞ কহে। দুঃখকষ্টে যাহার মন বিষাদিত না হয়, আর মুখভোগেও র্যাহার স্প হা না থাকে, এবং অনুরাগ, ভয়, ক্রোধ প্রভূতিকে ধিনি পরিত্যাগ করিতে সক্ষম হন, তাহাকেই স্থিতপ্রজ্ঞ কহে।* ধিনি ব্রহ্মে বিলীনচিত্ততা-হেতু নিৰ্ব্বিকার ও নিক্রিয় হইয় নিত্যানন্দমুখামুভব করেন, তিনিই স্থিতপ্রজ্ঞ। এইরূপ র্যাহার প্রজ্ঞ। নিশ্চল ও র্যাহার নিত্যানন্দ আছে, যিনি স্বপ্নের স্তায় প্রপঞ্চ বিস্তৃত প্রায় তিনিষ্ট জীবন্মুক্ত। যথা – যস্য স্থিতা ভবেৎ প্রজ্ঞা যস্তানন্দো নিরস্তরঃ । প্রপঞ্চং বিস্মৃতপ্রায়ং স জীবন্মুক্ত ইষ্যতে ॥ প্রেম-ভক্তির অসমোদ্ধ রসমাধুর্য্যে যাহার চিত্ত ইষ্টদেবতার চরণে চিরকালের জন্ত সংলগ্ন হইয়াছে ; যিনি নিজের অস্তিত্ব পর্য্যস্ত প্রাণের ঠাকুরের প্রেমরসার্ণবে হারাইয়া ফেলিয়াছেন, এবং এই জীবই ইষ্টদেবতার স্বরূপ, তিনি সৰ্ব্বত্র সৰ্ব্বভূতে প্রবিষ্ট হইয়া বিরাজিত আছেন ; এরূপ দর্শনকারী ব্যক্তিকে জীবন্মুক্ত কহ যায়। সমস্ত আকাশে পরিব্যাপ্ত ৰে চৈতন্ত স্বরূপ জগশ্বদীর, তাহাকে যিনি সমুদয় জীবের অন্তরাত্মা বলিয়া জানিয়াছেন, তিনিই জীবন্মুক্ত। { প্রকৃত ব্রহ্মগত-প্রাণ জীবন্মুক্ত ব্যক্তি সাধারণ মনুষ্যমণ্ডলী হইতে অনেক উচ্চ স্থানে অবস্থিতি করেন। তিনি যে স্থানে বাস করেন, তথায় রোগ নাই, শোক নাই, ভয় নাই, জরা-মৃত্যু-দুঃখ-দরিদ্রতা এ সকল কিছুই
- खैबलुत्रवमर्शौछांग्न २ग्न अषTांटग्नग्न ४७ cब्रांक अट्टेषा । + ,শ্ৰীৰ শিবঃ সৰ্ব্বমেৰ ভূতে ভুতে ব্যবস্থিত ।
এৰমেৰাভিপগুস্ যে জীবন্মুক্ত: স উষ্ঠাত ॥