లు প্রেমিক-গুরু بيود غوينمية تجد نتيجة হয় । সাধন দ্বারা সাত্ত্বিকাদি ভাব ক্রমশঃ ধূমায়িতা, জলিতা, দীপ্ত ও উদ্দীপ্ত হইয়া উঠে । অনন্তর ভাব আরও উৎকৃষ্ট দশা প্রাপ্ত হইয়া মহাভাব নামে আখ্যাত হয় । ইহাই গোপীকনিষ্ঠ সমর্থরতির চরম বিকাশ । যে রতির যে পর্য্যন্ত বদ্ধিত হইবার মোগ্যতা আছে, সে রতি সেই সীমাকে প্রাপ্ত হইলেই তখন উহা প্রেমভক্তি আখ্যা প্রাপ্ত হয় । সুতরাং গোপীকানিষ্ঠ সমর্থ রতি প্রোঢ় মহাভাব-দশা প্রাপ্ত হইলেষ্ট উঙ্গ প্রেম ভক্তি বলিয়া কীৰ্ত্তিত হইয়া থাকে যথা :– ইয়মেব রতিঃ প্রৌঢ়া মহাভাবদশাং ব্রজেৎ। য। মৃগ্যা স্ত।দ্বিমুক্তানাং ভক্তানাং চ বরীয়সাম্ ॥ —উজ্জ্বল-নীলমণি । ● এই মহাভাবের কোনও বিচিত্র দশায় ভক্ত চিদঘনানন্দ ভগবানের অনন্ত নিত্য লীলাসমুদ্রে নিমগ্ন হইয়া থাকেন । ভক্তি বিষয়ে অধিকারী মহৎসঙ্গাদি-জনিত সংস্কার-বিশেস দ্বারা যাহার ভগবদারাধনায় শ্রদ্ধা জন্মিয়াছে, এবং যিনি কৰ্ম্মে অতিশয় আসক্ত বা বিরক্ত হন নাই তিনিই ভক্তি বিষয়ে অধিকারী । যথা –
