পাতা:প্রেম-ভিখারিণী.djvu/১১২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১১২ প্রেম-ভিখারিণী । উহুঃ—আর সহ করিতে পারিতেছি না। সরোজিনী। তোমার মৃত্যুব পূৰ্ব্বে এই দেখ, এথনি মবিতে চলিলাম,—এই বলিয়া সবেগে দৌড়াইল গিয়া, সন্মুখস্থ একটি প্রজলিত চিতার উপর ঋম্প প্রদান করিতে যাইতেছেন। বাহু উত্তোলন করিয়া-- হা সরোঞ্জিণী—হ সরোজিনী আমিই তোমাব মৃত্যুর কারণ। এ জীবন এক দিনের জন্তও তোমাকে মুণী করিতে পারে নাই—আজ তোমার সেবায় এ জীবন উৎসর্গ করিলাম । চিতার আলোক চারিদিক প্রকাশিত, যদি বিপূমাত্র সামর্থ্য থাকে তবে একবার মুখোত্তোলন করিষা এই চণ্ডালের মৃত্যু দেখিয়া বিন্দুমাত্র মুখ লাভ কর। এই বলিয়া নরেন্দ্র জলন্ত অগ্নিরাশির উপব ঝম্প প্রদান #मि-५चन श्लक्षश् ८रु ५कखन cकथं इंड 'िश्ां वाजिनां, তাহার সে উদ্যম নিবৃত্ত করিল। স্পর্শ মাত্রেই নরেন্দ্র মূৰ্ছিত ইষ্টলেন । আগন্তুক চিতায় পাশ্বদেশে তাহাকে রক্ষা করিয়া, যথোচিত সেবা শুশ্রাসায় প্রবৃত্ত হইলেন। চাবিদিক হইতে লোক জন আসিধা নরেন্দ্রকে ঘেরিয়া ফেলিল। ও দিকে মুমূর্ব বোণী মৃত্যুশৰ্য্যায় চট্‌ফট করিতে লাগিল, কোনও প্রকারে কমন মুসিদ্ধ হইতেছে না । ইচ্ছাটা ছুটয়া গিয়া নরেন্দ্রর গতিবোধ করেন। ব্রহ্মচারী মহাশয় সমস্ত বিবরণ জ্ঞাত ছইষাছেন—এই সেই শিয্যা “প্রেম-ভিখারিণী সরোজিনী” । নিজেব শক্তি সামর্থ নাই, কি করিধেন, তাই চক্ষু মুদ্রিত করিয়া গভীর চিন্তা সহকারে ইহঁাদের ভাগ্যনির্ণয় করিতেছেন। পরিশেষে এক অভূতপূৰ্ব্ব-সিদ্ধান্তে উপনীত হইলেন । কিয়ৎক্ষণ পৰে নরেন্দ্র একটু মুস্থ হইলেন। দেখিলেন, সম্মুখে জাগুণ জ্বলিতেছে। কিন্তু নিজে তাহতে পুড়িতেছেন না দেখিয়৷