পাতা:প্রেম-ভিখারিণী.djvu/২৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ՀԵ প্রেম-ভিখারিল্পী । سمت پا নরেঞ্জ । তুমি জানন তোমার জন্ত অষ্টি কত কষ্ট পাইতেছি। অীর তুমি আমাৰ নিকটে আইস না কেন ? সরো। বিধু আমাদের নামে যে সমস্ত কথা বাবাকে বলিয়াছে, আমি তাহ মুখে আনিতে পাবি না। তাই বাবা নিবারণ কৰিব দিয়াছেন। তুমি কি মনে কর আমাদের বন্ধন কখনও ছিন্ন হইবে? নবেন্দ্র কছিলেন—হইবে না ত ? নরেন্দ্র তাহাকে বাহুদ্বারা আবদ্ধ করিয়া বক্ষে বক্ষ সংলগ্ন করিয়া, স্বন্ধে স্কন্ধ স্থাপন করিয়া কহিলেন সরে, সরে, সরো, আমার সরোতুমি আমাকে ভুলে যাবে মাত ? সরোজিনী অচৈতন্ত হইয়াছেন, প্রত্যুত্তর দিতে পারিলেন না। a হঠাৎ গবাক্ষ দেশে শব্দ শুনিতে পাইলাম, টক টক টক ঠিক গবাক্ষদেশে আসিয়া শব্দ বন্ধ হইল। আবার টক টক টক টক ট্রক ক্রমে শব্দ মিলাইয়া গেল। কে একজন আসিয়া ফিরিয়া গেল। নরেন্দ্র স্বপ্নোখিতের স্তায় দণ্ডায়মান হইলেন। কে যেন দ্রুতবেগে চলিয়া যাইতেছে ; নরেন্থ নিঃশকে ক্রতপদে তাহার অনুসরণ করিলেন এবং বুঝিতে পারিলেন যে, বিধু পলাইয়া যাইতেছে। নরেন্দ্র গৃহে আসিয়া দেখিলেন সরোজিনী নাই সরোজিনী নরেজের নিকট কি জন্ত আসিয়াছিলেন ? ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ। মধ্যাহ্নকাল-প্রচণ্ড ভামুতেজে চরাচর উত্তাপিত । চারিদিক নিস্তদ্ধ নিজকুম। প্রখর রবিকর প্রতাপে পরিশ্রান্ত জীব জন্তু ক্লান্ত । স্বাদগুস্ত গ্রামের কোলাহল নিৰ্ব্বাণ হইয়াছে। এদের অরণ্যনীি ঈবাড়য়ে লিলি পরকাল নিস্তেজ হইয় পড়িয়াছে—পক্ষিপ মঙ্গার খ্রিস্ত। পশু সকল রাস্ত হইয়া বৃক্ষ-অলপ ছড়াই ধ