পাতা:প্রেম বিলাস - নিত্যানন্দ দাস.pdf/১২২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

wo প্ৰেম-বিলাস । [ दामों दिणांग । শ্ৰীজীবগোস্বামী কহে ভট্টগােস্বামীরে। । আচাৰ্য ডাকিয়া তারে করাইল মিলন। তোমার কৰ্ত্তব্য বেই সন্মতি আমারে ৷ মোর প্রভু লক্ষ গ্ৰন্থ করিল বর্ণন ॥ লোকনাথ প্রতি কহে কি আজ্ঞা তোমারে। তোমার যে আজ্ঞা হয় সে কৰ্ত্তব্য করে ৷ সেইকালে দুইজনে দণ্ডবৎ করি। নিকটে আনিয়া তার শিরে হস্ত ধরি ৷ সবে মিলি করে দুহারে শক্তি সঞ্চারণ। তোমা দুহায় কৃপা করেন রূপ সনাতন ॥ সবার জীবন নরোত্তম শ্ৰীনিবাস। " শ্ৰীৰূপের আজ্ঞায় সর্বত্র করাহ প্ৰকাশ ৷ সর্বত্র জয় তোমা দুহার করিবে । যে তোমার শাখা তাহে জগৎ ব্যাপিবে ৷ পুনরপি সেই দিন ভোজন আনন্দ। একত্র রহিলা তথা সবাই স্বচ্ছন্দ ॥ প্ৰাতঃকালে স্নান করি হইলা বিদায়। না জানিয়ে কত সুখ হুইল তথায় ৷ औयाiष्ठांकूव्र ठंब्रुद्ध भक्षांनंत्र । দণ্ডবৎ করি যায় প্ৰেমেতে ভাসয় ॥ সবে কৃপা কৈল অতি আনন্দ হিয়ায় । সৰ্ব্বত্র মঙ্গল দেখি লোক আইসে যায় ॥ গৌরাঙ্গের শক্তি বিনা এত কার হয়। ধৰ্ম্ম-প্ৰবৰ্ত্তন কর সর্বত্র হউক জয় ৷ সর্বত্র বিদায় হৈয়া যান নিজ স্থানে । BBDD BBB D DDD SS মহাজন সেবক আছে মথুরানগরে । নিজহস্তে পত্র লিখি পাঠাইল তারে ॥ পত্ৰ শুনি মহাজন শীঘ্ৰগতি আসি ৷ ” দণ্ডবৎ কৈল-শিরে চরণ পরশি ॥ ভাল গাড়ি চারি বলদ বলিষ্ঠ যেন হয়। মশা মন্থৰ্য্য-সঙ্গে সেই নিজ পরিচয় ॥ রাধাকৃষ্ণ-লীলা তাহে বৈষ্ণবের আচার। র্তিহো গৌড়দেশে লঞা করিবেন প্রচার। -cबांगचांगों आनिम्रां नेिe e*icब्र cदन । পথে লঞো যাবেন সব করি সঙ্গোপন ৷ কিছু দ্রব্য দিল তার হস্তের উপরে। | किङ्क गशब्र टंकण ठि८शैं आनन अख्ठब्र । দশদিনে প্ৰস্তুত করি আন মোর স্থানে । আপনে গাড়ির সহিত করিবা গমনে ॥ যে আজ্ঞা বলিয়া তিহেঁ গেলা নিজ ঘরে । গাড়ি মোমজামা সাজি করিলা সত্বরে ॥ শ্ৰীজীবগোস্বামী এক বৈষ্ণবের দ্বারে । ঠাকুর মহাশয়ে ডাকি বৈসে কুঞ্জান্তরে ॥ শুন নরোত্তম তোমায় কহি এক কথা । এই শ্যামানন্দ ছিল মোর স্থানে এখা ৷ ইহারে ত লৈয়া যাট কৃষ্ণ-কথা-ব্রঙ্গে । { নিজ দেশে পাঠাইবা লোক দিয়া সঙ্গে ॥ थझ5 अश्डि निcद छ६६ नाश् ि१iांब । সৰ্ব্বভাবে করিবেন ইহার সহায় ৷ D KHDY SLO BDB S এই নরোত্তম হন। আমার জীবন ৷ আমাকে জানহ। যেমন ইহঁাকে জানিবে। ভজন-প্ৰসঙ্গ-কথা ইহঁারে জিজ্ঞাসিবে। ভয়ে কিছু আমাকে না করে প্রশ্ন আর । তাহা জিজ্ঞাসিবে মনে আছয়ে তােমার৷ কিম্বা সাধনাঙ্গ আর সিদ্ধদেহ কথা । নিগুঢ় প্রসঙ্গ যত কহিবে সৰ্ব্বথা ॥ আদ্যোপান্ত প্ৰসঙ্গ ইহার শুনিয়াছি যত । সকল লিখিব তাহা করিয়া বেকত ৷