পাতা:প্রেম বিলাস - নিত্যানন্দ দাস.pdf/১২৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

छांग्लभं दिशांग । } জন্ম আগে লিখি ইহার হয় কোন দেশ । বৃন্দাবন গমন ইহার লিখিব বিশেষ ৷ C2 -বিলাস । b"> সে ঠাকুর বাড়ির শোভা অতি মনোহর । চৈতন্য নিত্যানন্দ দেখি আনন্দ অন্তর ॥ যে মতে সংসার ত্যাগ করিয়া আইলা।। (১) | আরতি করিলা কত শঙ্খ ঘণ্টা ধ্বনি। তাহার বিশেষ লিখি গুরু আজ্ঞা হৈলা ৷ শুন শ্রোতাগণ মনে করি পরিহার । ব্যতিক্ৰম করি। মনে না লবে অামার ॥ প্ৰভুমুখে শুনি লিখি এই সব কথা । এ সব শুনিয়া মনে নাহি পাবে ব্যথা ॥ গৌড়দেশে জন্ম নহে কেবল দক্ষিণে । (২) তাহার বিষয় কিছু করি নিবেদনে ॥ সৎকুল-প্রসুত গোপীজনকুলে জন্ম । কিরূপে জানিল ভাগবতধৰ্ম্ম-মৰ্ম্ম ৷ পূর্ব-উপাৰ্জিত সাধন আছিল ইহার। BD SDDYYK DD D DBDBB S বিরক্ত হৈল চিত্ত কৃষ্ণ পাই কি প্রকারে। অবশ্য চাহিয়ে আমি গুরু করিবারে ৷ রাত্রে উঠি সংসার ছাড়ি গেলা দূরদেশ। সব দূর কৈল লৈল বৈরাগীর বেশ ৷ পিতা মাতা দুঃখ পাই বহু অন্বেষিল । অনেক করিল তত্ত্ব লাগি না পাইল ৷ বামে পথ ছাড়ি দিয়া তলপথে যায় । কতক দিবসে গ্ৰাম নাড়াদেউ পায় ৷ চেওয়া নগর দিয়া খানাকুলে যায়। cशीनाथं न कञ् िछ्थं ‘क्रांश्च ॥ ভাগ্য করি মানে পাট করিয়া দর্শনে । কোথা যায় কোথা থাকে কিছুই না জানে৷ আর দিন অগিাকাতে গেলা সন্ধাকালে । , একাকী বসিলা তিহােঁ যাইয়৷ বিরলে। (२) cष ज़्द्रन चाचन कब्रि दिब्रज श्गा। (২) মধ্যদেশে জন্ম তার হৈল যে কারণে। ، (وه) কৃষ্ণ-নামসঙ্কীৰ্ত্তন বিনা অন্য নাহি শুনি ৷ কেহ নাচে কেহ কান্দে গড়াগড়ি যায়। সেই সুখে৷ ডুবিল চিত্ত লাগিলা হিয়ায় ৷ প্ৰহরেক রাত্ৰি গেল। বৈষ্ণব ভোজন । দেখিয়া আইলা। তবে সেবক একজন ৷ জিজ্ঞাসিলা কোথা থাক কহ ভাই তুমি। নিবেদিলা দক্ষিণ দেশতে থাকি আমি৷ ঠাকুর মহাশয়ের আজ্ঞা প্ৰসাদ পাইতে । প্ৰবেশ করিল বাড়ি বৈষ্ণব সহিতে ॥ দেখিল ঠাকুর বৈষ্ণবগণ সনে বসি । ক্লষ্ণকথা কহে ক্ষণে কানেদ ক্ষণে হাসি ৷ । দেখিয়া প্ৰণাম করি। প্ৰসাদ পাইলা । স্বচ্ছন্দে প্ৰসাদ পাই আচমন কৈলা ৷ আসনে বসিলা যাই ভাবে মনে মনে । কোন সেবা করি। কাল করিব ক্ষেপণে ৷ ; শয়ন করিলা রাত্রে হইল বিহান। রাসমণ্ডলে কাটি দেন করে কৃষ্ণগান ৷ হেনকালে ঠাকুর আইসে দণ্ডবৎ করে। দর্শন করিল তারে আনন্দ অন্তরে ৷ নিরখিয়া রূপ দুহে করেন প্ৰণাম । ভাল ভাল বলি ঠাকুর অন্তঃপুরে যান ৷ সেই দিন হৈতে সেবা করিতে করিতে। অপুর্ব বালক দেখি প্ৰসন্ন হৈলা চিত্তে ৷ অতি নিৰ্ম্মল কাৰ্য্য করে দেখি সুখ পায় । আর এক দিনে ঠাকুর ডাকিয়া আমায়। সম্মুখে যাইয়া কৈল প্ৰণাম বিস্তর। কঁাপিছে শরীর যুড়ি রূহে দুই কন্ন ৷