দ্বাদশ বিলাস । ] রতিরসে গোঞাইল রাত্ৰি হৈল শেষ । সখীগণ উঠিবারে করিল আদেশ ৷ বহুক্ষণে উঠি রসালস অঙ্গভরে। লাজভয়ে উঠি যায়েন নিজ নিজ ঘরে। সখীগণ চলি গেলা নিজ নিকেতনে । পড়িয়া রহিল নুপুর কেহো নাহি জানে ॥ সেইকালে উঠিলা দুঃখিনী কৃষ্ণদাস । রাসস্থলী দেখিবারে মনের উল্লাস ৷ নিরখয়ে পদচিহ্ন দণ্ডবৎ করে । নয়নে বক্তয়ে নীর আনন্দ অন্তরে ৷ পত্রে ঢাকা পড়িয়াছে রয়ের নুপুর। তাহার সৌরভে প্ৰেম বাঢ়য়ে প্রচুর ॥ হাতে তুলি নিল মাথে যায় ধীরে ধীরে । চলিতে না পারে প্ৰেম ভুরিল অন্তরে ৷ গোসাঞি যেখানে উত্তরিলা সেই স্থানে । বিচিত্ৰ নুপুর গোসাঞি দেখিল নয়নে ৷ জানিলেন মনে এই র্যাহার না পুবে । । ১) হাতে তুলি লইয়া স্টারে দণ্ডবৎ করে ॥ বুকে মুখে লাগাইল চক্ষে লইয়া মাথে । কণ্ঠ রুদ্ধ হৈলা গোসাঞি পড়িলা ভূমিতে ॥ গোসাঞিকে রূষণ্ডদাস ধরি বিমাইল । বক্ষঃস্থলে করি নুপুর কান্দিতে লাগিল ৷ যতেক সাধন কৈলে কতকাল ধরি । BD DBuBDBD D DBDBBD D K কৃষ্ণদাসে চুম্ব দিল আলিঙ্গন বুকে । চরণ কুঙ্কুম লাগিয়াছে তোমার মস্তুকে ॥ পুনঃ পুনঃ আস্রাণ লয়ে মরসুকে তঁহর । ভাগ্য করি মানয়ে জীবন আপনার ॥ (১) যাহার নূপুর এই জানিল অন্তরে । , c@थ-विणांग । ክ”ፃ দুই দিকে বুকমধ্যে কুঙ্কুমের বি দু। (২) শোভিয়াছে স্থান যেন হয়ে পূর্ণ ইন্দু৷ কৃষ্ণপদকৃতি তিলকবি রাধিকার। করিলেন মনে সুখ পাই আপনার ॥ সর্ব মহাশয় ইথে পাইবে আনন্দ । আজি হৈতে তোমার নাম হৈল শ্যামানন্দ ॥ হরিপদার্তৃতি তিলকের আছে সর্বত্র প্ৰমাণে । ইহা জানি লহ দোষ না লইব কোন জনে ৷ করিল করুণা অতি সেই শুষ্ঠামানন্দে। প্ৰণাম করয়ে অতি পাইয়া অনন্দে ৷ সেই শ্যামানন্দে গোসাঞি বিদায় করিল। ঠাকুর মহাশয়ের : নে চলে সমৰ্পিল । যতেক ইহঁর শাখা যেখানে ৰহিবা । পাপী তাপী নীচ জাতি ক’ত উদ্ধারিব ৷ এসব লিখিতে নারি করি অনুভব। প্রভুর শ্ৰীমুখ ইহা শুনিয়াছি সব ॥ 5 লিখিমাত্র সেই আজ্ঞা করি বলবান। ইথে যেই নিন্দ করে সেই আগেয়ান । তেঁহো ক্লষ্ণভক্তি তাহে এ বিস্তু য় নিচে । সৰ্ব্বশাস্ত্ৰে ফুকরিয়া পুনঃ পুন কহে ॥ প্ৰাতঃকালে লোক পাঠাইল মথুরায় । ौऽ cव्यः ख्रि ज़्नश्छेिङ उन्ट् ९९ ॥ | সেই কালে জীব গোসাঞি বিচারিলা মনে । ঠাকুর মহাশয় ডাকি আন আমা স্থানে ৷
- শ্ৰীনিবাস আচাৰ্য্য ডাকি আনহ এখানে ।
শীঘ্ৰ আনহ দুহায় আছয়ে কারণে ৷ আচাৰ্য্য ঠাকুর আর ঠাকুর মহাশয় । B SLSDBg DBSKDDBDD S ga sabuan. agai (২) দুই দিকে ভুরু মধ্যে কুকুমের বিন্দু।
