डूषं विगांग } ] প্ৰভুরে লইয়া যায় আপনার ঘরে। চুরি হরি ধ্বনি করে আনন্দ অন্তরে ৷ যাই উত্তরিলা কবিরাজের আবাস । প্ৰভু কহে কি করিব রামচন্দ্ৰদাস ৷ রামচন্দ্ৰ বলে প্ৰভু কি বালব আমি । মেই ইচ্ছা তাহ কর স্বতন্ত্র হও তুমি ৷ প্ৰভু কহে তোমার গণ আমার কিঙ্কর। এত বলি প্ৰবেশিলা গোবিন্দের ঘর ॥ বাজয়ে দুন্দুভি বাদ্য মঙ্গল হুলাহুলি । যে গৃহে গোবিন্দ আছে গেলা তথা চলি ৷ দুই চারি লোকে ধরি বসাইল তারে । মুখে বাক্য নাহি, চক্ষে বদন নিহারে ৷ কর ষোড় করে মুখে, বাক্য না সরয়। ঠাকুর চরণ দিল তাহার মাথায় ৷ ঘরে দিব্য আসনে প্ৰভুকে বসাইল । চন্দনাদি তৈল দিয়া স্নান করাইল ৷ পক্কান্ন মিষ্টান্ন কিছু ভক্ষণ করিল। চারুণামূ৩ অধ্যয়শেষ রামচন্দ্ৰ লইল । গোবিন্দেরে তাহ লৈয়া ভক্ষণ করাইল । খাইতেই মাত্ৰ সব ব্যাধি দূরে গেল ৷ কতেক সামগ্ৰী আইল চড়িল রন্ধন ; রন্ধন সম্পূর্ণ করি স্নান মার্জন ॥ নৈবেদ্য প্ৰস্তুত, কৃষ্ণে কৈল সমৰ্পণ । আপনে ঠাকুর বসি করিল ভক্ষণ ॥ প্রভুর পাত্র অবশেষে গোবিন্দ খাইল । ব্যাধি নাহি মনে হেন আনন্দ জন্মিল ॥ সেই রাত্ৰি গেল, প্ৰাতঃকাল হৈল আসি । রামচন্দ্ৰ প্ৰতি প্ৰভু কহে হাসি হাসি৷ গোবিন্দেরে স্নান করাও সম্মতি আমার। আমি স্নান করি তঁর করিব সংস্কার । প্ৰেম-বিলাস । où ON: ब्रांभवं निश्रुठ न किद्भक्ष्'] । আর্দ্র বাস দূর করি শুষ্ক পরাইলা ৷ ! প্ৰভু স্নান করি যান কৃপা করিবারে । | যে আনন্দ হৈল তাহা কে কহিতে পারে। রামচন্দ্ৰ কোলে করি বৈসে আপনার । প্ৰভু ‘হিরেকৃষ্ণ” মন্ত্র কর্ণে দিলা তার ॥ | চতুদিকে বৈষ্ণব করেন নাম সন্ধীৰ্ত্তন। হেনকালে কৃষ্ণমন্ত্র করান শ্রবণ ৷ রাধিক জীউর মন্ত্র তবে কৃপা কৈল । দু, হার পৃথক ধ্যান সকল কহিল ৷ প্ৰণাম করিল, পদ দিলেন মস্তকে । সিংহ প্ৰায় বল হৈল মানে আপনাকে । অনেক সামগ্ৰ দিল স্বর্ণ বস্ত্ৰ কত । কাংস্যপাত্র পিত্তল পাত্ৰ আদি শত শত। প্রভুর কৃপাতে উদরভঙ্গ গেল দূর। মন্দ মন্দ চলে আনন্দ হইল প্রচুর ॥ আমার লিখন অন্য মত নহে। ইহ। q कथi gनिश्ना छू:थ ना डांविश् 6कश् ! কবিরাজের পূর্ব বাক্য করাহ শ্রবণ। | পরে যে হইবে তাহা দেখিব সৰ্ব্বজন ॥ না দেব কামুক, না দেবী কামিনী, কেবল প্ৰেম পরকাশ । গৌরী শঙ্কর, চরণে কিঙ্কর, কহই গোবিন্দদাস ৷ প্রভুর কৃপাতে যত গুণের প্রচার। যে করয়ে আস্বাদন মৰ্ম্ম জানে তার ॥ সেই দিন হৈতে সুস্থ হইলা গোবিন্দ । প্রভুর নিকটে আইসেন। পরম স্বচ্ছন্দ ৷ আপনার পূর্ব রীতি কহে প্ৰভু আগে। কান্দিতে কান্দিতে গোবিন্দ দাস শরণ ब८ ॥
