YAr ce-first [। ষোড়শ বিলাস। (রাত্রে ঠাকুরাণী গোসাঞি বসিঞ একত্রে । । সনাতন গােসাঞি। কহে করিয়া বিনতি । চতুঃষষ্টি ভক্তি অঙ্গ কি লিখিলে গ্রন্থে ৷ किझC° कब्रिद उँाब्र एङखटन बीा । কিরূপে তাহাতে রতি নহে। অপরাধ ৷ গোসাঞি বসিয়া সব কহে বিবরিয়া । ঠাকুরাণী শুনি চিত্তে আনন্দিত হৈয়া ।) আর দিন ঠাকুরাণী সব গোসাঞি। মেলি । দেশ যাইবার কথা কহিলা সকলি ৷ শুনিয়া গোসাঞি সবার দুঃখ হৈল মনে । दिश्cिब्र कि जिद cास छांद्धिमां औदcन ॥ ब्रॉइन ब्लॅन षान् ग्द ििव ।। নয়নে ত্ৰিভঙ্গ রূপ দেখিল সকলি ৷ দেশ যাইবার আজ্ঞা হউক আমার। খসিয়া পড়িল শ্ৰীঅঙ্গের পুস্পহার ॥ পূজারি আনিয়া দিল ঠাকুরাণী হাতে। প্ৰণাম করিয়া লয় আপন গলাতে ৷ আজ্ঞা হউক শীঘ্ৰ আসি দেখিয়ে চরণ । পুনঃ পুনঃ ঠাকুরাণী করে নিবেদন ॥ সেইরূপ আইলেন। আপনি বাসাতে । হেন সঙ্গ ভঙ্গ হয় দুৰ্দৈৰ হইতে ॥ প্ৰাতঃকাল হৈল আসি বিদায় সময় । যার যেই মনের বাক্য সবে নিবেদয় ॥ সকল গোসাঞি। মেলি যান। সঙ্গে সঙ্গে । কতেক উঠিল। তাহা বিরক্তরঙ্গে ৷ গোবিন্দ দর্শন করি বিদায় হইলা । (বাড়াইয়া ঠাকুরাণী কহিতে লাগিলা ॥ লোভ হয় তোমাদিগের দর্শন করিতে । হেন সুখে দুঃখ বিধি দিল মোর চিতে ॥ সবে কৃপা করি কর अडौछे भूव । अंक बैज अनि cगथिन फ़ब्रों ॥ ) কৃপা কি করিবে মোরে অতি দুষ্টমতি ৷ চৈতন্য চরণ দিতে ধর শক্তি বল । অসাধনে গোল কাল জীবন বিফল | ঠাকুরাণী কহে কর দৈন্য সম্বরণ । সতত বাঞ্ছিয়ে তোমার কৃপাবলোকন ৷ রূপে কহে ঠাকুরাণী চাহিয়া নয়নে । দৃষ্টি করি দেহ মোরে গৌরাঙ্গ চরণে ॥ cशांकनाथ कश् अनाथ नांश् िकोंभ cश्ड। কি গুণে গৌরাঙ্গ কৃপা করিবেন আমাতে৷ পরম কৃপালু তুমি গৌরপ্রেমে সুখী। না। ছুইল প্ৰেম মোরে জন্ম হৈলাম দুঃখী। কি জাতীয় দুঃখ সবার হইল বেদন । যার যে মনের দুঃখ জানে সেই জনা ॥ ঠাকুরাণী কহে সবে কর অবধান । আমার মনের বাঞ্ছা করা সমাধান ৷ পুনর্বার দর্শন করিহ কৃপাবানে । BB K DBDBDBD DBBBD DDD S বৃন্দাবনে আসি তোমা দেখিব নয়নে । কান্দিতে কান্দিতে সবে করেন গমনে ॥ পশ্চাতে আসিয়া রূপ করে নিবেদন । শ্ৰীনিবাস আচাৰ্য্য পাঠাইবেন বৃন্দাৰন ৷ ঠাকুরাণী কহে শ্ৰীনিবাস আছেন দেশে। হেন পাত্রে গৌর প্রেম রাখিবেন শেষে ॥ अदg कब्रिद शाश्वां ऊँॉब्र वाचसल । পাঠাইয়া দিব শীঘ্ৰ তীরে বৃন্দাবন ॥ এত বলি ঠাকুরাণী করিলা গমন । পথে সভার গুণ কহে যার সেই মন ॥ একদিন পথে আমি নিবেদিলু পায়। বৈষ্ণব উচ্ছিষ্ট পাব কেমন উপায় ৷
