পাতা:প্রেম বিলাস - নিত্যানন্দ দাস.pdf/১৯৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

R পূৰ্ব্বে লক্ষ্মীনারায়ণ উপাসনা ছিল। হাস্য-রাসে প্ৰভু তারে বাত উঠাইল ৷ কান্ত বক্ষঃস্থিতা লক্ষ্মী পতিব্ৰতা হয়ে । কৃষ্ণ সঙ্গ বাঞ্ছে তিহেঁ ইহা শাস্ত্ৰে কহে৷ পতিব্ৰতা হঞো কেনে চাহে কৃষ্ণ সঙ্গ । এত কহি মহাপ্ৰভু হাসে মন্দ মন্দ ৷ ७यऊ ७नि ख्प्ले भटन इहेका शाक्ट्स । বুঝিতে নারিল তাহা ভাবের অন্তর। মনে ভয় পাঞো প্ৰভুকে করে নিবেদন। যে কিছু কহিলে তাহে প্ৰবেশ নহে মন ৷ সাধ্য সাধন কিছু আমি নাহি জানি । cनझे व्ौनांब्रांत्र१ खांनि श्रु७ फूनि ॥ মোরে কৃপা করি কৈলে ইহা আগমন । সন্ন্যাসীর বেশে মোরে দিলা দরশন ৷ কিবা স্তুতি করি কিছু স্ফৰ্ত্তি নাহি হয়। অজ্ঞা জানি কৃপা করি তুমি দয়াময় ॥ এত শুনি মহাপ্রভুর কৃপা উপজিল। আলিঙ্গন করি তারে শক্তি সঞ্চারিল ৷ সেই ক্ষণে ব্রজলীলা মনে স্ফুৰ্ত্তি হৈল। €ෂ්ඤ-fඳිෂ්liv1 ! [ অষ্টাদশ বিলাস। সবে ঘর গেল। তবে রহিলা তিন জন । কৃপা করি। প্ৰভু কহেন মধুর বচন৷ গোপালভট্ট নাম এই তোমায় কুমার। মোর অতি কৃপা হয়। ইহার উপর ॥ পড়াইয়া সুপণ্ডিত করিবে ইহারে। বিহা নাহি দিবে। ইহা কহিল তোমারে ৷ প্ৰবোধ্যানন্দ পানে প্ৰভু চান হাসি হাসি। তোমার শিষ্য সর্বশাস্ত্রে হবে গুণ রাশি ৷ গোপালভট্ট পঢ়ে তখন শ্ৰীভাগবত । প্ৰভু তঁারে কহিলেন নিজ অভিমত ॥ র্তারে কহে গৃহে তুমি রহিবে কথোদিন । মাতা পিতা বিয়োগে যাইবা বৃন্দাবন৷ র্তাহ বহু সুখ পাবে কহিল তোমারে । তারে এত কহি, কহে প্ৰবোধানন্দেরে ॥ একবার বৃন্দাবনে পাঠাবে ইহারে। মোর প্রয়োজন আছে কহিল তোমারে ৷ এত বলি প্ৰভু তাহা বিদায় হইল। প্রভুর বিচ্ছেদে ভট্ট গৃহে রোদন উঠিল । প্ৰেমে অঙ্গ ফুলি গেল নাচিতে লাগিল ৷ | সেই প্ৰবােধানন্দ ७थङ् (थॉ* नभ । প্ৰভু নিজরূপে তারে দিলা দরশন। আজ্ঞা হৈল তোমার গৃহে আছে যত জন ৷ আনহ সভারে মোরে দেখুক এখন । প্ৰভু আজ্ঞা শুনি ভট্ট করিল গমন ৷ দুই ভাই পুত্রসহ গৃহ পরিকর। আনিল সভারে তাহ প্রভুর গোচর। প্ৰভু কৃপা করি কৈল মনের শোধন। প্রভুরূপ দেখি সভার অশ্রু নয়ন ॥ দণ্ডবৎ হািঞ সবে পড়িলা ভুমেতে । কৃপা করি চরণ দিলা সবার মাথাতে ৷ প্ৰভু কৃপা করি কৈল ভাগবতোত্তম ৷ প্রভুর এরূপ কৃপা করিল বৰ্ণন। প্রসঙ্গে লিখিলে এই সব বিবরণ ॥ যে কিছু লেখিল এই শুন বিবরণ। এবে লিখি গোপালভট্টের গমন বৃন্দাবন ॥ শেষকালে প্ৰবোধানন্দের হইল স্মরণ । ভট্টে ডাকি কহে প্রভুর যে আছে বচন ৷ স্মরণ হইল তাহা যে আজ্ঞা বলিল । বৃন্দাবন যাব এই মনে বিচারিল ৷