পাতা:প্রেম বিলাস - নিত্যানন্দ দাস.pdf/১৯৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অষ্টাদশ বিলাস । ] প্রেম-বিলাস। Yeti তোমরা দুভাই মোর লইলে আশ্রয়। যে কাৰ্য্য করিলে তাতে মোর কৃপা নয় ॥ সত্ত্বগুণে আমা পূজে তাহে মোর সুখ। রজোগুণে তমোগুণে ফাটে মোর বুক । अ5उद्ध क6 इसe कcश्न भांड । মুক্তি ভক্তি দান করে কেবা পৃথিবীতে ॥, পাপের অবধি কৈলে তার নাহি কথা । যমরাজ চিত্রগুপ্ত পায় মহাব্যথা ৷ পাপ করি দোহে ভোগ ভুঞ্জিব কেমনে। পৰ্ব্বত প্ৰমাণ। গড়া আছয়ে লিখনে ৷ আমার ঠাকুরের হবে তুষ্ট তাতে মন। অবিলম্বে ভজ বাপ গোবিন্দচরণ ॥ সর্বজ্ঞা কহিল যেই ঠাকুর মহাশয়। আনিয়া করাহ তার চরণ আশ্ৰয় ৷ শ্ৰীনিবাস শিষ্য শ্ৰীগোবিন্দ কবিরাজ । আমার ভজন কৈল ছাড়ি সব কাজ ৷ মোক্ষ লাগি কৈল মোর অনেক বিনতি । তাহা দিতে না পারিল আমার শকতি ॥ আচাৰ্য্যচরণ তেঁহো করিয়া আশ্ৰয় । কৃষ্ণে ভক্তি করি খণ্ডাইল ভবভয় ॥ সেই শ্ৰীনিবাস নরোত্তম এক প্ৰাণ । বিলাস লাগিয়া দুই দেহ বিদ্যমান ৷ 5ऊछ निऊाछे कवि-औद निरडांब्रिड । সাঙ্গোপাঙ্গে সঙ্গে লৈঞা আইলা পৃথিবীতে ৷ সৰ্ব্ব জীব নিস্তারিলা দিঞো কৃষ্ণনাম । সেই দোহার প্ৰেমে শ্ৰীনিবাস নরোত্তম ৷ এক বস্তু জানি যেবা ভজে দুইজন। অবশ্য পাইব সেই গোবিন্দ চরণ ৷ DYS LDDLB BB BD BD DD DBBDS निकब्र जामिह बमशीन ट्रवि मन ॥ ইহা বলি ঠাকুরাণী হৈলা অন্তৰ্দ্ধান । অন্তরে হইল কিছু সবিস্ময় জ্ঞান ৷ প্ৰাতঃকালে পিতা ভ্রাতা প্রতি সব কহে। ] আনহ ঠাকুর তবে মোর প্রাণ রহে৷ ” প্ৰাতঃকালে ব্ৰাহ্মণ দুই লিখন সহিতে । তুমি কৃপাময় কৃপা করি মুঞি ভূত্যে ৷ নয়নে দেখিব যবে সে দুই চরণ । সব নিবেদিব। তবে যে দুষ্ট ব্ৰাহ্মণ ॥ পত্ৰ লৈয়া দুই বিপ্ৰ যায় খেতরি গ্ৰাম । পত্র রাখি দুই বিপ্ৰ করিল প্ৰণাম ৷ সন্মান করিল কোথা হৈতে আগমন । পত্ৰ বৰ্ত্তমান কিবা কহিব বচন ৷ ভক্ষ্য দ্রব্য দিল বিপ্ৰে দিল বাসস্থান । পড়িয়া পত্রের বাক্য কৈল অনুমান ৷ কবিরাজ প্ৰতি কহে সব সমাচার। কহিবে সম্মতি ইহার করিয়া বিচার ॥ এ বড় কঠিন কৰ্ম্ম লোক অগোচর। আমি কি কহিব তুমি সৰ্ব্ব গুণধর ॥ সৰ্ব্ব শক্তিধর প্ৰেমমূৰ্ত্তি পরকাশ। নয়নে দেখিলে হয়। আনন্দ উল্লাস ৷ এই ত বিচার করি কথে রাত্রি যায়। আপনে আসনে বসি কহে গৌররায় ৷ | শুন নরোত্তম কহি ইহার বিধান। ५। बद्ध अभिर्य नश् बांह जब्रिक्षांन ॥ পরম পাতকী সেই বিপ্ৰ দুই জন । তোমার দর্শন লাগি রাখয়ে জীবন ৷ | তুমি কৃপা করি তার হউক। উদ্ধার। ছাড়িবে সে ব্ৰহ্মদৈত্য এ আজ্ঞা আমার । পাতক-উদ্ধার হেতু তোমার প্রকাশ । কত ত্ৰাণ হইয়া হইবে কৃষ্ণদাস ৷