পাতা:প্রেম বিলাস - নিত্যানন্দ দাস.pdf/২২৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উমবিংশ বিলাস । ] (জাহ্নবী ঈশ্বরী আসি দেখিয়া বিগ্ৰহ । আনন্দে প্ৰণামে মুহুঃ করিয়া আগ্ৰহ ৷ শ্ৰীনিবাস আচাৰ্য্য। তবে আসিয়া অঙ্গনে । ভূমে পড়ি পুনঃ পুনঃ করয়ে প্ৰণামে ॥ মহাপ্ৰভু-পরিকরে। প্ৰণামে বার বার। সবে আলিঙ্গয়ে নেত্ৰে আনন্দাশ্ৰদ্ধার ॥ শ্ৰীনিবাস, শ্ৰীজাহ্নব চরণে প্ৰণময়। তিহো অনুগ্রহ তারে কৈলা অতিশয় ৷ (শ্ৰীজাহবা শ্ৰীনিবাসে কিছু জিজ্ঞাসিলা । কৈছে শ্ৰীগৌরাঙ্গ পুজা সমাধান কৈলা ৷ র্তিহো কহে গোস্বামিগণের আজ্ঞা দ্বারে । রাধাকৃষ্ণ যুগল মন্ত্রে পুজিনু চৈতন্তেরে৷ ८७थंभ-दिगांग । دہلا সকল মহান্ত শ্ৰীল নরোত্তম প্ৰতি । সঙ্কীৰ্ত্তন আরম্ভিতে কৈলা অনুমতি ৷ তবে নরোত্তম সবে করি। প্ৰণিপাত। সঙ্কীৰ্ত্তন আরম্ভিলা হৈয়া উল্লাসিত ৷ প্ৰথমেই খোলবাদ্য করে দেবীদাস। তালে করতাল বাদ্য করে গৌরাঙ্গদাস ৷ বল্লভ, গোকুল আদি যত ভক্তগণ । করিতে লাগিলা মধুরস্বরে সঙ্কীৰ্ত্তন৷৷ যত চৈতন্তের ভক্ত কীৰ্ত্তনে আসিয়া । উৰ্দ্ধবাহু করি নাচে গৌরাঙ্গ বলিয়া ৷ टीब्रांक्षांब्र डांद भभ 3ीशोब्रांश 5क। সেই ভাবের গীত গায় পাইয়া আনন্দ ৷ দশাক্ষর গোপাল মন্ত্রে আঁর পুজার বিধানে। নরোত্তমের কণ্ঠধ্বনি অতি সুমধুরে। চৈতন্য পূজিতে আজ্ঞা কৈলু গোস্বামীর গণে ৷ ভাল বলি জাহ্নবা প্ৰশংসে সবার ঠাঞি। রাধাকৃষ্ণ যুগল মূৰ্ত্তি চৈতন্য গােসাঞি৷৷ এত কহি শ্ৰীজাহ্নবা নীরব হইলা । নরোত্তম আসি তার পদে প্ৰণমিলা ॥ बैझेश्चद्रौ स्त्रश्श्ङ्कने नव्रखरभ ।।) চৈতন্য পাৰ্যদে নরোত্তম করিলা প্ৰণামে ৷ চৈতন্তের পরিকর। আনন্দিত চিতে । আলিঙ্গিলা নরোত্তমে না পারে ছাড়িতে ৷ (শ্ৰীঈশ্বরী করিলা: আৱা শ্ৰীনিবাস 4. (2Rs শ্ৰীমালা চন্দন দেহু ভক্ত আছে যতি৷ डेनियांग (अंगांगि भांगां छनन अॉनिब्रां । প্ৰভু পরিকরে দিলা পৃথক করিয়া ৷ সব ভক্তগণে তবে করিলা অৰ্পণে । সবেই ভূষিত হৈলা শ্ৰীমালা চন্দনে৷ আকৰ্ষিলা গোরাচাদে রহিতে না পারে। भङ्ङद्ध नgअख्Cिभन्न उढुिन्द्र ७2ख्ाहद । গণসহ গৌররায় হৈলা আবির্ভাবে ৷ নিত্যানন্দ, অদ্বৈত, শ্ৰীবাস, গদাধর। শ্ৰীমুরারি, হরিদাস, স্বরূপ-দামোদর। রূপ, সনাতন, গৌরীদাসাদি লইয়া। সঙ্কীৰ্ত্তনে করে নৃত্য আনন্দিত হৈয়া৷ জট কালে সবে হৈলা আত্ম-বিস্মরিত। নেত্রে ধারা বহে নাচে হৈয়া আনন্দিত৷ শ্ৰীঅচ্যুতানন্দ আদি যত ভক্তগণ । সবারে লইয়া নাচে শচীর নন্দন ॥ যত যত ভক্ত ছিল কারো বাহা নাই। আনন্দে নাচয়ে অদ্বৈত গৌরাঙ্গ নিতাই ৷ কে বুঝিতে পারে প্রভুর অলৌকিক লীলা । যৈছে প্ৰকাটিলা তৈছে আদর্শন হৈলা ৷ গণসহ প্ৰভু না দেখিয়া সঙ্কীৰ্ত্তনে। যাহা পাইয়া সবে মহা করিছে ক্ৰন্দন ৷