Róy/ ð আচাৰ্য্য শ্ৰীশ্ৰীনিবাস, আছিনু যাহার দাস, । কথা শুনি জুড়াইত প্ৰাণ । তেঁহো মোরে ছাড়ি গেলা, ब्रांभ5क ना ख्ाई०l, দুঃখে জিই করে আনচান ৷ যে মোর মনের ব্যথা, কাহারে কহিব কথা, {d छद्म डॉवन नांईि अ*ि । অন্নজল বিষ খাই, মরিয়া নাহিক যাই, ধিক ধিক নরোত্তম দাস ৷ এত কহিতেই সবে করিলা শ্রবণ । রামচন্দ্ৰ কবিরাজ হৈল অদশন ৷ শ্ৰীঠাকুর মহাশয় স্থির হৈতে নারে । নির্জন বনেতে গিয়া কান্দে উচ্চস্বরে ৷ কান্দিতে কান্দিতে অচেতন হইয়া ভুমীতলে পড়িলেন। রাজা নরসিংহ, পণ্ডিত রূপনারায়ণ, রাজা গোবিন্দ এবং সন্তোষ প্রভৃভি কতক জন ভক্ত চৌদিক বেড়িয়া বসিলেন, খোদযুক্ত কইয়া শুশ্রুষা DDBDS DBBBS SDDTBB S YD কিছুকাল পরে মহাশয় চৈতন্য লাভ করিা gयन् । 2.5-a- সবা লঞা আসিলেন গৌরাঙ্গ প্ৰাঙ্গণে । কতক্ষণ স্থির হৈলা প্রভুর দর্শনে ॥ দিনে দিনে ঠাকুর মহাশয়ের রামচন্দ্ৰবিরহ হইতেই কৃষ্ণবিরহ উপস্থিত হইল। কৃষ্ণ-বিরহে আবিষ্ট হইয়া প্রার্থনা গ্ৰন্থ প্ৰণয়ন করিলেন, এইরূপে কিছু দিন গেলে পরে, গঙ্গান্নান ষা ওয়ার অভিপ্ৰায় প্ৰকাশ कब्रिाहक्षम । ঐছে দিন পাচ সাত রহি মহাশয় । গঙ্গাস্নান যাইব সবার প্রতি কয় ॥ পরে মহাশয় ভক্তগণ সহ বুধরী হইয়া গঙ্গাতীরে গাম্ভিলায় উপস্থিত হইলেন। তথা হৈতে আইলা গাম্ভিলা গঙ্গাতীরে । অকস্মাৎ জর আসি ব্যাপিল শরীরে ৷ চিতাশয্যা করা সবে এই আজ্ঞা দিয়া । রহিলেন মহাশয় নীরব হইয়া ৷ অত্যন্ত ব্যাকুল হইলেন শিষ্যগণ । সবারে করিলা স্থির গঙ্গানারায়ণ ॥ ব্ৰাহ্মণ পণ্ডিত আইসে লৈয়া:নিজ গণে । (श्री भांड इन कथ নাহি KK Za डिम निा *र्शास्नु डिनि काझान्न ९ मश्ङि কথা কহিলেন না । ঐছে মহাশয় তিন দিন গোঙাইলা । লোক দৃষ্টি দেহ হইতে পৃথক হইলা ॥ তখন সকলেই তাহার অন্তৰ্দ্ধান দেখিলেন। সকলেই বুঝিলেন, তিনি নিত্য ধামে চলিয়া গিয়াছেন । তখন ভক্তগণ অতিশয় পেদান্বিত হইলে ও খেদ সম্বরণ করিয়া দিব্য চিতা সাজাইলেন । স্নান क्लाईब्रा दिा *विIांव 5िडाब्र डे°igद्ध ऊँाश्ांद्र দেহ শয়ন করাইলেন । তখনপরস্পর কহে সুখে ব্ৰাহ্মণ সকল । বিপ্ৰ-শিষ্য কৈল। যৈছে হৈল তার ফল ৷ গঙ্গানারায়ণ ব্ৰহ্ম কিছু না কহিলা। বাক্যরোধ হৈয়া নরোত্তম দাস মৈল ৷ গঙ্গানারায়ণ ঐছে পণ্ডিত হইয়া । চাইলেন শিষ্য নিজ ধৰ্ম্ম তোয়াগিয়া ৷ ,
