সপ্তম বিলাস । ] ভ্ৰমণ করিল। তীর্থ যতেক আছয় । এ কাৰ্য্য করাহ বাপু সব সিদ্ধ হয় ৷ অবতীর্ণ নবদ্বীপে নন্দের নন্দন । তারে অন্বেষণ করা আনন্দিত মন ৷ সহজ প্ৰসঙ্গ লিখি আছয়ে বিস্তার। শুনিলেই সুখ হবে আনন্দ অপার ॥ সঙ্কর্ষণ বলরাম একই স্বরূপ । বিশ্বরূপ শঙ্করারণ্য কল্প ভেদরূপ ৷ নিত্যানন্দ নাম গৃহে আশ্রমে অবধূত। এই মত নন্দাত্মজ যেন শচী-সুত ॥ মহাপ্ৰভুর অবতীর্ণ যত নিজগণ । তাহা লিখি প্ৰভুর মুখে শুনিল যেমন ৷ তার শেষে অবতীর্ণ শচীর উদরে । ভক্তগণ অবতীর্ণ দেশ দেশান্তরে ৷ ফাস্তানী পূর্ণিমা তিথি জন্ম সুভক্ষণে । এই মত মহাপ্ৰভু বাঢ়ে দিনে দিনে ॥ পৃথিবীর মধ্যে যেন সব নদ নদী । একত্র মিলয়ে আসি সকল জলধি ৷ তেন মতে গৌরচন্দ্ৰ প্রেমের সাগর । ক্ৰমে ক্রমে মিলিয়ে আসি আনন্দ অন্তর ॥ নবদ্বীপের পুর্বদিকে যশোর নামে দেশ । তাহার প্রসঙ্গ লিখি শুন অবশেষ | তার মধ্যে তালগাড়ি বলি এক গ্ৰাম । তাতে জন্ম লইলেন লোকনাথ নাম ৷ তার পিতা পদ্মনাভ চক্ৰবৰ্ত্তী নাম । ” তার মাতার নাম সীতা সর্বগুণধাম ৷ মহা কুলীন দেশে জানে সৰ্ব্ব জনে । পঢ়াইলা পুত্ৰে মহা করিয়া যতনে ৷ এমন পণ্ডিত সম নাহি সেই দেশে। দিনে দিনে অধিক গুণ শরীরে প্রবেশে ৷ ceम-दिव्यांन । মাতা পিতা কাতর হয় দেখি তার দশা । গৃহে রহে যদি পুত্র এ বড় ভরসা ॥ ঈশ্বরের স্থানে করে প্রার্থনা বিশেষ । লোকনাথ শরীরে যেন নাহি পায় ক্লেশ ৷ নিরবধি মাতা পিতার মনে বড় ত্ৰাস । যদি কোন ভাগ্যে পুত্র রহে গৃহবাস ॥ বিবাহ দিয়ে যত্ন করি সাধ হয় মনে । মাতা পিতার যত্ন দেখি বিচারয়ে মনে ॥ মনে করে সংসার ছাড়ি কেমন প্রকারে । বৈরাগ্যের চেষ্টা সব জন্মিল অন্তরে ৷ নিরবধি স্মরণ করে চৈতন্য চরণ । দেখিব যাইয়া এই উৎকষ্ঠিত মন ৷ অগ্রহায়ণ মাসে শীতে করিয়া শয়ন । হেন কালে বিচারয়ে নিজ মনে মন ৷ ঘর ছাড়ি বাহিরয়ে অন্ধ্যরাত্ৰি কালে । অষ্টক্রোশ চলি গেলা হইল সকালে ৷ উঠি তার মাতা পিতা না দেখি তাহারে । অনেক রোদন করে কাতর অন্তরে ৷ cन 6वलन 6न ६६थ कश्न नां श् । সেই জানে যার চিত্তে হইল উদয় ৷ সেই কালে নবদ্বীপে উত্তরিলা গিয়া । अन्ता न वि यञ्च विद्र कश्ञि ॥ লোকে জিজ্ঞাসিয়া যায় প্ৰভু সন্নিধানে। কি করিব কি বলিব বিচারয়ে মনে ॥ প্ৰভুরে দর্শন করি দিব পরিচয় । কি জানিয়া প্ৰভু মোরে হইব সদয় ॥ ইহা বলি ক্ষণে কান্দে যায় মন্দ চলি । অঙ্গীকার কর মোরে। প্ৰাণনাথ বলি ৷ প্ৰভু বসি আছেন চারিদিকে ভক্তগণ। গদাধর শ্ৰীবাস মুরারি কথাে জৰা৷
