ফুলের মালা । ፃፃ “আর একটি ? নবাবগাছের এতদিন প্রিয় বেগম কে ছিল ? “प्रङिग्नांछांन !”
- এটি তাহাকেই পাঠাইয়া দাও।”
দাসী বলিল, “যে হুকুম ! কিন্তু আপনি কি পরিবেন ?”
- সাড়ি নাই? আমার একখানি সাড়ি ও ওড়না হইলেই হইবে।”
দাসী পরিচ্ছদপেটিকা খুলিয়া তাহা হইতে নানা বর্ণের, দান কারুকার্য্যের, ਜੰਜ রকমের সাড়ি ও ওড়না বাহির করিতে লাগিল। শক্তি তাহার মধ্য হইতে হীরকপাড় সংযুক্ত একখানি শুভ্র বস্ত্র ও স্বর্ণখচিত একখানি ওড়না বাছিয়া লইল । স্বানাস্তুে সেই বস্ত্র পরিধান করিয়া শক্তি কোমল শয্যায় ক্লাস্তিজনক আয়েসে ঠেসান দিয়া বসিয়া আছে । সর্থীগণ কেহ তাহার চুল শুকাইতেছে ; কেহ ব্যঞ্জন করিতেছে ; কেহ চরণতল মেদিরঞ্জিত করিতেছে ; কেহ আতর গোলাপ মাথাইতেছে ; আর দুইজন গহনার বাক্স হইতে অলঙ্কার তুলিয়া তুলিয়া তাহাকে দেখাইতেছে । কত রকমের কত অজস্ৰ অলঙ্কার । তাহার কি চমৎকার কারুকার্য্য, কি অপূৰ্ব্ব শোভা ! স্বর্ণ, চুণি, পায়, ফিরোজ, মতি, হীরক প্রভৃতি শণিরয়ের একত্রীভূত জেলস নয়ন ষেন সহ করিতে পারে না ! বিশেষতঃ হীরকালঙ্কারের কি মনোহর দীপ্তি ! দাসী যখন শতনল হীরক হার, ও ছায়া-পথের দ্যায় ঘনসংযুক্ত তারকাপ্রভ হীরক মুকুট তাহার সম্মুখ ভুলিয়া ধরিল, শক্ত শত স্বৰ্য্যরশ্মি যেন তরঙ্গে তরঙ্গে তাহাতে খেলিয়া উঠিল, শক্তির নয়ন সে জ্যোতিতে ঝলসিয়া যাইতে লাগিল । শক্তি দিনাজপুরের রাজবাটীতে রত্নালঙ্কার দেখিয়াছে বটে, किढु ७क्रश्न मणेिब्रुङ्गग्न अष्ट्रश्रम काछि कथन(s cलt२ नाहे ।