পাতা:বংশ-পরিচয় (অষ্টম খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/২৫৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আচাৰ্য্য স্তর জগদীশচন্দ্ৰ বসু। RRS পরস্পরকে না চিনিলেও একই সময়ে এই তিনজনের চিন্তাশক্তি বিনা তারে টেলিগ্ৰাম করিবার উপায় নিয়োজিত হইয়াছিল। ডাঃ বসু সর্বপ্রথমে ইহা আবিষ্কার করেন। ১৮৯৫ খ্ৰীষ্টাব্দে ডাঃ বসু কলিকাতা টাউন হলে গবৰ্ণরের উপস্থিতিতে প্ৰকাশ্যভাবে তেঁাহার বিনা তারে সংবাদ আদান-প্ৰদানের প্রক্রিয়া দেখান। তখন বিলাতের রয়াল সোসাইটী এই বিষয়ে বক্ততা করিবার জন্য ডাঃ বসুকে আহবান করেন এবং ডাক্তার বসু এইভাবে একবার নয়, দুইবার নয়, তিনবার রয়াল সোসাইটীতে বক্ততা করিতে আহুত হইয়াছিলেন। ১৮৯৬ খ্ৰীষ্টাব্দে ডাঃ বসু, শুক্রবারের বক্ততা করিবার জন্য রয়াল সোসাইটীতে আহুত হন। ইহার চারিবৎসর পরে তিনি শুক্রবারে সান্ধ্য বক্ত তা করিবার জন্য আবশ্নর তথায় আহত হন। এইবার তিনি উদ্ভিদ ও জীবদেহে প্ৰাণের অস্তিত্ব বিশদরূপে প্ৰমাণিত করেন। ১৯১৫ খ্ৰীষ্টাব্দে তাহাকে পুনরায় রয়াল সোসাইটী সান্ধ্য বক্তৃতা করিতে আহবান করেন । ১৯১৪ খ্ৰীষ্টাব্দে একটি সমালোচনায় বলা হয় :- "The great honour of delivering a Friday evening discourse before the Royal Institution of Great Britain has again been offered to Dr. J. C. Bose. The subject of Dr. Bose's discourse will be his recent psycho-physiological research has created much interest in the scientific world. Prof. Bose has also been invited to deliver a course of lectures before the University of Oxford, That this is the third time that Prof. Bose has been invited to lecture at the Royal Institution is a very rare distinction indeed. To this may be added that he has been invited by the Cambridge University