\9S R ቕፍ*ዥ-ዏዥÍቑbቛ | অংশীদার ছিলেন, পরে তিনি মুর্শিদাবাদে নিজ নামে একটী বেপেতী দোকান খুলেন। রায় সাহেবের মাতা গঙ্গাম্মানে যান এবং তথা হইতে ফিরিয়া আসিয়া গৰ্ভবতী হয়েন, ঐ গর্ভেই রায় সাহেবের জন্ম হয়। র্তাহারা তিন ভাই ছিলেন। (১) ভজহরি, (২) লালমোহন (৩) গৌরনিতাই তন্মধ্যে তিনি সর্বকনিষ্ঠ । ভজহরি ও লালমোহনের কোন পুত্রসন্তান না হওয়ায় তাহারা স্বজাতীয় দুইটী বালককে পোষ্যপুত্ররূপে গ্ৰহণ করেন। ভগবানের আশীৰ্বাদে গৌরনিতাইবাবুর শ্ৰীগৌরগোপাল শাহ শঙ্খনিধি নামে একটি পুত্রসন্তান হইয়াছে। গৌরগোপালের বয়স বৰ্ত্তমানে ১৬ বৎসর মাত্র। সে ঢাকা কলেজিয়েট স্কুলে অধ্যয়ন করিতেছে। এই বৎসর সে ম্যাটিকুলেশন-পরীক্ষার্থী। এই বুদ্ধিমান ও প্রতিভাশালী বালকই এখন শঙ্খনিধি পরিবারের ভবিষ্যৎ আশা-ভরসা-স্থল। ভগবানের নিকট প্রার্থনা করি, শ্ৰীমান গৌরগোপাল যেন দীর্ঘজীবন ও উন্নতিলাভ করিয়া শঙ্খনিধি পরিবারের পূর্বপুরুষগণের গৌরবান্বিত নাম চিরস্থায়ী করিতে পারে। সামান্য বেণেতী ব্যবসা হইতে অক্লান্ত পরিশ্রমের ফলে তিন ভাই এখন ঢাকা নগরীতে বিশেষ প্রভাব-প্ৰতিপত্তিশালী হইয়। উঠিয়াছেন। ইহাদের মাতৃশ্ৰাদ্ধের সময় কাশী, কাঞ্চী, মহারাষ্ট্র প্রভৃতি নানা দেশ হইতে বহু ব্ৰাহ্মণ পণ্ডিত অধ্যাপক, মহামহোপাধ্যায় আমন্ত্রিত হইয়াছিলেন। ইহারা প্ৰত্যেক ব্ৰাহ্মণ পণ্ডিতকে একটি করিয়া স্বর্ণ ও রৌপ্য শঙ্খ প্ৰণামী দেন। ব্ৰাহ্মণ পণ্ডিতেরা সেই সময় ইহাদিগকে “শঙ্খনিধি” উপাধি প্ৰদান করেন। তদবধি বংশানুক্রমে এই উপাধি ইহাদের পরিবারে চলিয়া আসিতেছে। অন্য দুই ভ্রাতার পরলোকগমন হইলে রায় সাহেব গৌরনিতাই শাহ বণিক নিজ পক্ষে এবং ভ্রাতৃদ্বয়ের ষ্টেটের একজিকিউটার-স্বরূপ সমস্ত এজমালী এষ্টেট ও প্ৰসিদ্ধ মেসাস এল এম সাহা এণ্ড কোংর একাদশ বৎসর কাল পরিচালনার-ভার গ্রহণ করেন। ভ্রাতৃদ্বয়ের এষ্টেট ও ফাৰ্ম্মের এক্জিকিউটর-স্বরূপ বিশেষ
