মুগাবেড়িয়া জমিদার বংশ। । ዓSው শত লোক ইহার নিকট আসিয়া থাকে। তাহদের অভাবঅভিযোগের কথা শুনিয়া যথাসম্ভব প্ৰতিকারের ব্যবস্থা করেন । সমস্ত কাৰ্য্যের মধ্যে বিবিধ পুস্তক ও মাসিক পত্রিকার প্রবন্ধবিশেষ পাঠ ও সমালোচনা ইহার শ্ৰীতিপদ কাৰ্য্য। ইহাতেই ইনি অধিক সময় অতিবাহিত করিয়া থাকেন। নাটক, নভেল প্ৰভৃতি কোনও লঘু গ্ৰন্থ ইহার আসন স্পর্শ করিতে কেহ কখনও দেখিতে পায় না। ইনি সর্ববিধ চিকিৎসা-পুস্তক এবং মাসিক পত্রিকা ও যাহাতে বিজ্ঞান, রসায়ন বা কৃষিবিষয়ক প্ৰবন্ধাদি থাকে। সেইরূপ পুস্তক ও পত্রিকা পাঠ করিয়া থাকেন। এমন কি, উল্লিখিত বিশ্রাম-সময়ের মধ্যেও অধিকাংশ সময় পূর্বোক্ত প্রকার পুস্তক-পাঠেই ইহার অতিবাহিত হয়। কোনও নূতন ঔষধের আবিষ্কারে, কোনও রোগের নূতন প্রাদুর্ভাব অথবা চিকিৎসাবিষয়ক প্ৰবন্ধাদি সম্বন্ধে অনেক সময়ে নিজ দাতব্য চিকিৎসালয়ের সুযোগ্য এম, বি ডাক্তার বাবুর সহিত আলোচনা করেন। মধ্যে মধ্যে নিজ চতুষ্পাঠীর অধ্যাপক এবং আগন্তুক ব্ৰাহ্মণ পণ্ডিতগণের সহিত আৰ্য্যশাস্ত্ৰবিষয়ে পৰ্য্যালোচনা করিয়া থাকেন। ইহার বুদ্ধির স্বাভাবিক তীক্ষতা, আচল অধ্যবসায় এবং সর্বদা চিকিৎসাবিষয়ক প্ৰবন্ধাদির অনুশীলন-ফলে এরূপ অসাধারণী প্ৰতিভার উৎপত্তি হইয়াছে যে, যে কোন সময়ে যে কোনও রোগীর রোগের বিবরণ শুনিবা মাত্ৰ আণ্ডপ্ৰতিকাৰ্য্য রোগের বিবরণ শুনিবামাত্র রোগ-নিবারণে সমর্থ। ঔষধের ব্যবস্থা মুখে মুখে করিয়া দেন। ইহার ঔষধ-নিৰ্বাচনে বিশেষত্ব এই যে, নিৰ্বাচিত ঔষধ দুমূল্য বা দুর্লভ হয় না ; প্রচলিত মুষ্টিযোগের ন্যায় রোগীর BBBDDD DBDB DBDSS BD DDBDB BBD BBB DDD থাকিলেও রোগীর প্রতি দয়া অসাধারণ। যখন জাৰ্ম্মান যুদ্ধের পর - “ওয়ারফিভার” বা “ইনফ্লুয়েঞ্জা” জ্বরের উপদ্রবে। এদেশের প্রতিগুহ শ্মশানে, পরিণত হইতেছিল, সে সময়ে এই মহাত্মা পার্শ্ববৰ্ত্তী অনু্যান ৫০ খানি
