„RRy t-efs; গাছের উপর লুকাইয়াছিলেন। রাত্রি গভীর হইলে ক্ষুৎপিপাসায় কাতর হইয়া বিনিদ্রিতা মাতার গৃহের দ্বারে চুপে চুপে আসিয়া উপস্থিত হন, মা দুরন্ত ছোট পুত্ৰকে কোলে তুলিয়া লইয়া খাওয়াইয়া ঘুম পাড়াইয়া রাখেন, কিন্তু পুনরায় প্ৰভাত হইলে পিতার ভয়ে পলাইয়া যান। এই নিজের হাতে সব জিনিষ করিবার আগ্ৰহ তাহাকে সর্ববিষয়ে উপযুক্ত করিয়াছিল। পরবর্তী জীবনে যখন নিজে পাটনাতে বাড়ী তৈয়ার করেন, তখনও কোন engineerএর সাহায্য না লইয়া নিজে স্ত্রীর সাহায্যে Plan ইত্যাদি সব তৈয়ারী করিয়া নিজ গৃহ নিৰ্ম্মাণ করাইয়াছিলেন। র্তাহার পিতা অত্যন্ত মেহপ্রবণ, কিন্তু বিশেষ রাগীও ছিলেন। পিতার সেই রাসভারী ভাব সব পুত্ৰেই অল্প-বিস্তর বিদ্যমান ছিল। এই দুরন্ত অথচ মেধবী বালককে লইয়া মাকে সর্বদা ভয়ে ভয়ে দিন কাটাইতে হইত। দরিদ্র পিতা পুত্রের এরূপ বুদ্ধি, মনোযোগ ও সুলক্ষণ দেখিয়া তাহাকে উচ্চশিক্ষা দিতে মনস্থ করিলেন। পুত্রকে সুশিক্ষা দিবার জন্য অনেক দারিদ্র্য-কষ্ট তিনি সহা করিয়াছিলেন । পুত্ৰ যোগ্যতার সহিত এণ্টান্স পাশ করিল। এফএ পরীক্ষার সময় পিতার অসুখ হইল। পাছে পুত্রের পরীক্ষার ব্যাঘাত হয়, এইজন্য মেহবৎসল পিতা পুত্রকে সংবাদ দিতে দেন নাই । বড় মেহের পুত্রের সহিত আর শেষ দেখা হইল না ! পিতার কর্তব্য পালন করিয়া তিনি অমরধামে চলিয়া গেলেন । তঁহার সেই আশালতা যে একদিন কত বড় মহীরুহে পরিণত হইয় তাহার যশঃসৌরভে সমগ্ৰ গ্ৰাম, সকল আত্মীয়-স্বজন ও সমস্ত বিহারবাসী বাঙ্গালীব মুখ উজ্জল করিয়াছিল তাহ দেখিবার সৌভাগ্য তিনি লাভ করিয়া DBBB KEBDB DD BBDSDD DDD BBBDB D BDDD KDBB DDD মানুষ হইবে-এ ধারণা, এ সাত্বনা লইয়া তিনি যাইতে পারিয়াছিলেন। এফএ পরীক্ষা দিতে দিতে পিতাকে মৃত্যুশয্যায় শয়ান-স্বপ্নে দেখিয়া পরীক্ষান্তে পুত্র ছুটিয়া আসিলেন, পথে একদিন ষ্টীমার চড়ায় আটকাইয়া
