পাতা:বংশ-পরিচয় (চতুর্থ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/১৭৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

कान्हesigथब्र महानव द३e । እቕ እሡ. ইহা রামচন্দ্ৰ খান সেবকে আজ্ঞা দিলা । cशांनांयेि श्वांश दक्षिा उांब भां} cथांशें । গোময় জলে লেপিলা সব মন্দির প্রাঙ্গন । 来源 米 皋 景 দাসু্যবৃত্তি রামচন্দ্র রাজায় না দেয় কর ক্রুদ্ধ হ’য়ে স্লেচ্ছ উজির আইলা তার ঘর। আসি সেই দুৰ্গা মণ্ডপে বাসা কৈলা । অবধ্য বধ করি ঘরে মাংস রাধিলা । স্ত্রী পুত্ৰ সহিত রামচন্দ্ৰেীরে বাধিয়া তার ঘর গ্ৰাম লুটে তিনদিন বহিয়া । —শ্ৰীচৈতন্য চরিতামৃত অন্ত্যলীলা তৃতীয় পরিচ্ছেদ । চৈতন্য চরিতামৃতকার বলেন, মহাপ্ৰভু নিত্যানন্দের অভিসম্পাতে রামচন্দ্ৰকে এই অপমান ও লাঞ্ছনা ভোগ করিতে হইয়াছিল । বাঙ্গালার নবাব রামচন্দ্ৰকে জেলে বন্দী করেন । দেবী শুষ্ঠােমাসুন্দরী স্বয়ং কারাগারে আবিভূতি হইয়া রামচন্দ্ৰকে মুক্ত করেন । কিরূপে করেন। সে কথার সবিস্তার উল্লেখ এখানে করিব না । তবে কেমন করিয়া ‘মহাশয়” উপাধি তাহার প্রতি প্ৰযুক্ত হইল কেবল সেই কথারই উল্লেখ এখানে করিব। রামচন্দ্রের সহিত আরও অনেক লোকে কারাগারে পচিতেছিল, রামচন্দ্ৰ নবাব সরকারে টাকা দিয়া তাহাদিগকে মুক্ত করিয়া দেন এবং নিজে কারাগারে পচিতে থাকেন। নবাব রামচন্ত্রের এই মহানুভবতা দর্শনে এতদূর মুগ্ধ হন যে তিনি রামচন্দ্ৰকে তৎক্ষণাৎ কারামুক্ত করিয়া তাহাকে ‘মহাশয়” উপাধি দেন এবং দুইখানি সনন্দের দ্বারা তঁহাকে বঙ্গ ও উড়িষ্যার সদর কানুনগো পদে নিযুক্ত করেন। এ বিষয়ে এই