পাতা:বংশ-পরিচয় (চতুর্থ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/১৯৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

व६भान ब्रांस?iध अgद । Sስ8 ግr তাহার আয় হইতে দেবসেবা ও অতিথি সেবাদি কাৰ্য্য নিৰ্বাহ করিতেন। ক্রমশঃ তিনি উক্ত ইজারা মহালের মধ্যে তরফ কৃষ্ণপুর ৪১॥• মৌজা বৰ্দ্ধমানের তৎকালীন মহারাজাধিরাজ কীৰ্ত্তিচাদ বাহাদুরের নিকট মোকাররী বন্দোবন্ত গ্ৰহণ করেন। ইনি একজন ব্ৰহ্মচারী বাকৃসিদ্ধ মহান্ত ছিলেন। মহারাজ কীৰ্ত্তিচাদ বিষ্ণুপুরের রাজার বিরুদ্ধে যুদ্ধযাত্ৰা কালে উক্ত মহান্ত মহারাজের সহিত সাক্ষাৎ করিলে তিনি মহারাজ কীৰ্ত্তিচাদকে এই বলিয়া আশীৰ্ব্বাদ করেন যে “আপনি যে কাৰ্য্যে যাইতেছেন তাহাতে অভিলষিত ফললাভ করিবেন,” এবং উক্ত কাৰ্য্যের সাহায্যের জন্য তিনি উক্ত মহারাজ বাহাদুরকে কতক নাগাসৈন্য তঁাহার সহিত দিয়া সাহায্য করেন। মহারাজ কীৰ্ত্তিচাদের বাসনা পূর্ণ হইলে তিনি প্ৰত্যাবৰ্ত্তনকালীন উক্ত মহান্ত মহারাজকে তঁাহার ইজারা সূত্রে দখলি নলী মহালের মধ্যে ১০ • ০ বিঘা। ভূমি লাখরাজ ভোগ করিবার সনন্দ প্ৰদান করেন। তিনি ১৭১৬ সাল হইতে ১১৫৯ সাল পৰ্য্যন্ত রাজগঞ্জ অস্থলের গদিনসীন মহন্ত ছিলেন। তঁহার বসন্তারাম, গোপালদেব ও গঙ্গারাম নামে তিনজন শিস্য ছিলেন। তন্মধ্যে তিনি বসন্তারাম দেব গোস্বামীকে রাজগঞ্জ অঞ্চলের গদিনসীন মহন্ত পদে নিয়োগ করিয়া গঙ্গাতীরে সাধন ভজন জন্য চুচুড়া নামক স্থানে গমন চুচুড়া অস্থল। করেন ও তথায় একটী অস্থল স্থাপন করেন। উক্ত আখড়া এখনও সুখদেবের আখড়া বলিয়া খ্যাত। তাহার দ্বিতীয় শিষ্য গোপাল দেব মেদিনীপুর জেলার অন্তৰ্গত চেতুয়া নামক স্থানে যাইয়া মধু ও দধির ব্যবসা চেতুয়া বৈকণ্ঠপুরে অস্থল। করতঃ অর্থ উপাৰ্জন দ্বারা তথায় চেতুয়া বৈকুণ্ঠপুর নামক অস্থল স্থাপন করেন ও উক্ত অস্থলে শ্ৰীশ্ৰী৬/বিহারী জীউ নামক বিগ্ৰহ প্ৰতিষ্ঠা করেন । উক্ত সুখদেব গোস্বামীর তৃতীয় শিষ্য গঙ্গারাম দেব নদীয়া জেলার চুণী