রায় সাহেব ঈশানচন্দ্র সরকার । 999 রক্ষণাবেক্ষণ ও বাটীর সমস্ত ভার অর্পণ করিয়া নিজে বিষয় কৰ্ম্মের অনুসন্ধানে প্ৰবৃত্ত হইলেন। ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা থানার অন্তৰ্গত মাঝি কান্দা বিনকদীয়া নিবাসী ব্ৰাহ্মণ তালুকদার রায় বংশের কর্তৃপক্ষ তাহদের জলকর সম্পত্তির গোয়ালন্দের তিন মাইল দক্ষিণ হইতে জালালাদি পৰ্য্যন্ত বিস্তৃত অংশের নায়েবি পদে নিযুক্ত করিলেন। কৃষ্ণকুমার কাৰ্য্যদক্ষতাগুণে প্রজাবর্গের প্রতিভাজন হইয়া উঠিলেন এবং অল্পকাল মধ্যেই প্ৰভূত অর্থ সঞ্চয় করিলেন । এই সময় কনিষ্ঠভ্ৰাতা নন্দকুমারের সহিত জ্যেষ্ঠা কৃষ্ণকুমারের অপ্ৰণয় ঘটে এবং তাহার ফলে উভয় ভ্ৰাতা পৃথক হন। ইহার অল্পকাল পরে কৃষ্ণকুমার উক্ত জলকর সম্পত্তির মালিক কীৰ্ত্তিচন্দ্ৰ রায় মহাশয়দিগের নিকট হইতে ১২৫২ সালে চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত গ্ৰহণ করেন। এই জলকর সম্পত্তিই তাহার এবং তঁহার ভাবী উত্তরাধিকারিগণের প্রধান সম্পত্তি হইল । তাহার কাৰ্য্য দক্ষতাগুণে ইহার আয় আরও বৃদ্ধি হইল এবং অত্যািল্লকাল মধ্যে তঁহার প্রচুর ধনাগম হইল। এই সময়ে তিনি নিজে বিষ্ণুমণ্ডপ-চণ্ডীমণ্ডপ-সন্নিবেষ্টিত বাড়ী নিৰ্ম্মাণ করিালেন। কৃষ্ণকুমার ও তাহার সহধৰ্ম্মিণী উভয়েরই দেবদ্বিজ ও অতিথির প্ৰতি প্ৰগাঢ় ভক্তি ও শ্রদ্ধা ছিল। তখন হইতে নিত্য বিগ্ৰহ সেবা ব্যতীত তাহারা প্রচুর অর্থব্যয়ে মহা সমারোহে দুর্গোৎসবের অনুষ্ঠান করিতে আরম্ভ করিলেন । কৃষ্ণকুমারের সাত সন্তান। তন্মধ্যে তিনটি কন্যা ও চারিটি পুত্র, প্ৰথম হরমণি, দ্বিতীয় ধণমণি, তৃতীয় সুৰ্য্যকুমার, চতুর্থ গিরিশ্চন্দ্ৰ, পঞ্চম কৈলাসচন্দ্র, ষষ্ঠ স্বৰ্ণময়ী, এবং সৰ্বকনিষ্ঠ ঈশানচন্দ্ৰ। কৃষ্ণকুমার ও তঁাহার পত্নী উভয়েরই কুলীন সম্প্রদায়ের প্রতি বিশেষ শ্রদ্ধা ছিল।• এই নিমিত্ত পুত্র ও DBDDY DDBD BuBDDDDBB DDD S S BBBBBBD S SY ss কন্যাকে গহেরপুর গুহ্যবংশের গোলাকচন্দ্রের সহিত বিবাহ দিয়াছিলেন। র্তাহার দ্বিতীয়া কন্যাকে ফরিদপুর জেলার নগরকান্দা খানার অধীন 艺°
