পাতা:বংশ-পরিচয় (চতুর্থ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/২৮৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

R8 8 * 에f5 || নিযুক্ত হন। অতি অল্পদিনেই গবৰ্ণমেণ্ট তাহার কাৰ্য্য কুশলতায় সন্তুষ্ট হইয়া ১৮৪৪ সালের ১৫ই এপ্ৰেল তারিখের গেজেট তাহার প্রতি অতিরিক্ত ক্ষমতা ন্যস্ত করেন । মুর্শিদাবাদের ও পরে নদীয়ার নানাস্থানে তঁহার চেষ্টায় ও উৎসাহে রাস্তা নিৰ্ম্মাণ ও পুষ্করিণীর পঙ্কোদ্ধার প্রভৃতি লোকহিতকর কাৰ্য্য হইয়াছিল। তিনি নিজ ব্যয়ে নূতন পুষ্করিণী খনন ও পুরাতন পুষ্করিণীর পঙ্কোদ্ধার করাইয়া গ্রামবাসীর পানীয় জলের কষ্ট কিরূপে দূর করিয়াছিলেন, এখনও সেই স্থানের দুই একজন প্ৰচীনের মুখে সে গল্প শুনিতে পাওয়া যায়। এই সময় মুর্শিদাবাদে এক লোমহর্ষণ ঘটনা ঘটে। এই ঘটনার সহিত চন্দ্রমোহনকে বাধ্য হইয়া ংসৃষ্ট হইতে হয়। এই সংস্রব একদিকে যেমন বিষাদের চিত্র ফুটাইয়া তোলে, অন্যদিকে চন্দ্রমোহনের অনন্যসাধারণ চরিত্র বলের উজ্জল দৃষ্টান্ত আমাদের সম্মুখে উপস্থিত করে। কাশিমবাজারের রাজা কৃষ্ণনাথ রায় তাহার জনৈক ব্ৰাহ্মণ কৰ্ম্মচারী গোপাল দফাদারের নৃশংস হত্যায় লিপ্ত BB DBBDBDDS DDD DB S DBDt DBD DBDDiB DBB BBB দ্রব্য অপহৃত হয়। রাজবাটীর কৰ্ম্মচারীরা এই অপহরণ, গোপালের দ্বারা হইয়াছে বলিয়া সন্দেহ করে ও সেই সন্দেহের বশে গোপালের উপর অমানুষিক নিৰ্য্যাতন হয় এবং তােহর ফলে গোপালের প্রাণবিয়োগ ঘটে । রাজা কৃষ্ণনাথ, পিতা হরিনাথের মৃত্যুকালে নাবালক থাকায় রাণী হরমুন্দরী তাহার অভিভাবকরূপে বিষয়াদির তত্ত্বাবধান করিতেন। দ্বারকানাথ ঠাকুর, কলিকাতায় রাজা হরিনাথের ও রাণী হরমুন্দরীর প্রতিবেশী ও পরামর্শদাতা থাকায় সেই সুত্রে রাজা কৃষ্ণনাথের ও দ্বারকানাথ ঠাকুরের পরিরার বর্গের সহিত ঘনিষ্ঠত হয়। রাজা কৃষ্ণনাথ প্ৰাপ্ত বয়স্ক হইবা মাত্র ৩৪ বৎসর পূর্বে বিষয়াদির তত্ত্বাবধান নিজ হস্তে লইয়াছিলেন এবং ১৮৪১ সালে “রাজা” উপাধি লাভ DBBBD DDDBBDD DDD SDS DBDBB DD BDBOOBDE DBKDS