vbīstīte RYANS কুশলতা ও প্ৰশংসনীয় চরিত্রের জন্য বাংলা এবং ভারত গবৰ্ণমেণ্টের অনুরোধে ভারতের ষ্টেট সেক্রেটারী তাহাকে তঁহার পদের সৰ্ব্বোচ্চ সম্পূর্ণ পেন্সন দিবার আদেশ দিয়াছিলেন। চন্দ্রমোহনের একখানি আবক্ষ তৈলচিত্ৰ কলিকাতা রেজিষ্টারি অফিসে রক্ষিত আছে। অবসর গ্রহণের কিছুদিন পূর্বে ছুটী লইয়া চন্দ্রমোহন চীনদেশে হংকং পৰ্য্যন্ত বেড়াইয়া আসেন। চন্দ্রমোহন চিরদিন উদ্যান রচণায় অনুরাগী ছিলেন। ফিরিবার সময়ে ম্যাগণোলিয়া গ্র্যাণ্ডি ফ্লোরা, কাডিয়া, চীনের করবি, চীনের নারিকেল, চীনের লতা আমগাছ, চীনের বঁাশ, আরোকেরিয়া প্ৰভৃতি কলিকাতায় তখন সুন্দুস্তপ্ৰাপ্য কয়েকটী গাছের কলম সংগ্ৰহ করিয়া আনেন এবং আত্মীয়দের উপহার দেন। সেই সময়ে চীনের কারুশিল্পের নমুনা স্বরূপও কয়েকটি দ্রব্য সংগ্ৰহ করিয়া আনেন। চন্দ্রমোহন যখন ইনকম ট্যাক্স এসেসর তখন হইতে কলিকাতার একজন জষ্টিস অফ দি পিস ও অবৈতনিক ম্যাজিষ্ট্রেট মনোনীত হন। মিউনিসিপ্যালিটির সমস্ত কাৰ্য্যেই তিনি অক্লান্ত পরিশ্রম করিয়া শৃঙ্খলা BDBD S DBBDBDS LG DDB BDDBB DD D BB DB বিক্রেতার ইচ্ছানুরূপ দর চড়াইয়া শব-দাহকারীদের উৎপীড়ন করিত। চন্দ্রমোহনেরই উদ্যোগে মিউনিসিপ্যালিটি কর্তৃক শবদাহের ব্যয়ের হার নির্দিষ্ট হইয়া কাষ্ঠ বিক্ৰেতাদিগকে নিয়মের বাধ্য করা হয়। নিঃসম্বল ভিক্ষুকদিগের দাহের ভার তঁহার অবিরাম চেষ্টার ফলে মিউনিসিপ্যালিটি গ্ৰহণ করেন । জগন্নাথ ঘাটের স্নানার্থীদিগের জন্য মিউনিসিপ্যালিটী ষে চাদনী প্ৰস্তুত করিয়া দিয়া ছিলেন, তাহাও তেঁহারই নির্বন্ধতিশয্যে হইয়াছিল। তিনি গঙ্গাতীরে কিছু ভূমি সংগ্ৰছ করিবার অভিপ্ৰায়ে একবার কতকগুলি জমির বিক্রেতাদের সহিত বন্দোবস্ত করেন। যখন প্ৰসন্নকুমার ঠাকুর গঙ্গাতীরে মানের ঘাট করিবার জন্য ইচ্ছা প্ৰকাশ করেন তখন চন্দ্রমোহন তঁহাকে এই জমির সংবাদ দেন ও উদ্যোগী
