বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:বংশ-পরিচয় (চতুর্থ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/৩২২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মদনমোহন চট্টোপাধ্যায় বংশ । R RVb(eqʻ“ BLB uDBBDS KDBuBBD DD LDDLDD DDDSS BEBB BBD DE LBEYS ৮১ বৎসর বয়সে পুত্র পৌত্র প্রপৌত্র রাখিয়া মদনমোহন সাধনোচিত ধামে @र्थांना कब्रन । মদনমোহন গৌরাঙ্গসুন্দর বদন, উচ্চনাস, মধ্যপুষ্টাঙ্গ, দীর্ঘ দেহ ও বলবান ছিলেন। তিনি সত্যনিষ্ঠ, পরোপকারী, ধীরপ্ৰকৃতি, তীক্ষুবুদ্ধি, পোষ্য ও অনুগতবর্গের প্রতি স্নেহপরায়ণ ও দয়ালু এবং ক্ষমাশীল ছিলেন। উড়িষ্যার দুর্ভিক্ষের সময় নিত্য প্ৰায় শতাধিক লোককে তিনি নিজ বাটীতে আহারাদি দিতেন। এ ব্যবস্থা অনেকদিন ধরিয়া চলিয়াছিল। এই কাৰণে গভর্ণমেণ্ট ঠাঁহাকেও ১৮৭৭ সালে একখানি সন্মানসূচক সার্টিফিকেট দিয়াছিলেন। রক্তস্তকৌতুক সহা করিবার শক্তিও মদনমোহনের যথেষ্ট ছিল। র্তাহার আত্মীয় যুবকদের মধ্যে কেহ কোিঢ় তাহার অসাক্ষাতে তাহার সম্বন্ধে নানারূপ কৌতুকাভিনয় করিত সে সকল কথা মদনমোহনের কর্ণগোচর চাইত, কিন্তু তিনি তাহাদের সকল কার্ঘ্যে পরামর্শ দিতে ও প্ৰসন্ন চিত্তে তাহাদের সর্ব বিষয়ে সাহায্য করিতে কোনও দিন পরামুখ হন নাই। দূর আবিষ্যৎ দৃষ্টি ও লক্ষ্যপথে অক্লান্তভাবে সুদীর্ঘকালব্যাপী চেষ্টা ও ধৈৰ্য সহকারে অগ্রসর হইবার শক্তি মদনমোহনের চরিত্রের একটি বিশেষত্ব ছিল, তাহার সৌজন্য ও অমায়িক ব্যবহারে বঙ্গদেশের তৎকালীন অভিজাত সম্প্রদায়ের অনেকেই তঁহাকে প্রীতি ও শ্ৰদ্ধার চক্ষে দেখিতেন। অনেকের সহিত তাহার ঘনিষ্ঠত হইয়াছিল এবং অনেকেই তাহার সহিত সম্পর্ক পাতাইয়াছিলেন। সেই সুত্ৰে মফঃস্বলের অনেক জমিদারের বাটীতে সামাজিক কাজে মদনমোহনকে নিমন্ত্রণে বাইতে হইত। তাহার মাতুল দ্বারকানাথ ভঁাহাকে বিশেষ স্নেহ করিতেন। মদনমোগনের নূতন বাটী প্ৰস্তুতের পরে যখন দ্বারকানাথের বৈঠকখানা বাটী মেরামতের আবশ্যক হয় তখন দ্বারকানাথ কয়েক মাস মদনমোহনের বাটীতে বাস করেন। মাতুল রমানাথ ও জ্ঞাতি মাতুল