পাতা:বংশ-পরিচয় (চতুর্থ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/৪৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কলিকাতার ঠাকুর বংশ। R Britain in India নামক পত্রের সম্পাদক রবীন্দ্ৰনাথের সহিত সাক্ষাৎ করিলে তিনি বলেন- ‘ভারতবর্ষ পাঞ্জাবের লোম হর্ষণ নরহত্যায় বড়ই মৰ্ম্মপীড়িত হইয়াছে। ভারতের লোক উদগ্রীক হইয়া তাকাইয়া আছে, ইংলণ্ডের লোক ডায়ার ও'ডায়ারের কি শান্তি বিধান করে তাহা দেখিবার জন্য। কিন্তু পাৰ্লিয়ামেণ্ট যদি ডায়ারকে উচিতমত শান্তি না দেন, তবে ভারতের অবস্থা বড়ই সাংঘাতিক হইবে। ভারতবাসী পঞ্জাবের হত্যাকাণ্ড কখনই ভুলিবে না এবং চিরদিন তাহারা অসন্তুষ্টভাবে থাকিবে । বস্তুতঃ অমৃতসরের কাণ্ডে ভারতবাসী ব্রিটীশ গবৰ্ণমেণ্টের উপর বীতশ্রদ্ধ হইয়াছে এবং শাসনসংস্কারে তাহাদের বিরক্তি দূর করিতে সমর্থ হইবে না। পার্লিয়ামেণ্ট মহাসভার সৈনিক বিভাগীয় সভ্যগণ ডায়ারের পক্ষাবলম্বী বলিয়াই বোধ হইতেছে, সুতরাং তাহারা ডায়ারের পক্ষ অবলম্বন করিবে বলিয়াই বোধ হয়। যদি তাহাঁই হয় তবে ভারতবাসী মনে করিবে যে যখন ব্রিটীশ কৰ্ম্মচারীরা ভারতবর্ষে যাদৃচ্ছিা অত্যাচার করিয়া বিনা শাস্তিতে অব্যাহতি পাইতে পারে ; তখন ব্রিটিশ গবৰ্ণমেণ্টের প্রতি তাহদের দ্বিগুণ অশ্রদ্ধা বাড়িবে। মণ্টেণ্ড শাসনসংস্কার সম্বন্ধে তাহার মতামত জিজ্ঞাসিত হইলে রবীন্দ্ৰনাথ বলিলেন,- “আমি এই শাসন-সংস্কারে বিশেষ গ্ৰীত হই নাই। কারণ ইহা অপ্ৰাকৃত । এই শাসন-সংস্কার প্রকৃত স্বাধীনতা দেয় নাই, কিন্তু স্বাধীনতার একটি ছায়া মাত্ৰ দিয়াছে। কিরূপে আমরা স্বাৰ্থত্যাগ করিয়া, সমাজের সেবা করিয়া আপনাদের মুক্তির উপায় আপনারাই স্থির করিব আমি তাহাতেই বেশী আগ্ৰহ করি। এই শাসন ংস্কারের দ্বারা হয়ত ভষিষ্যতে কোন উপকার হইতে পারে, আমি এখন রাজনীতি সম্বন্ধে কথাবাৰ্ত্তা বলিতেও পছন্দ করিব না। আমি হয়ত K gD DB DBDY DBBBDSDD BDD DBB DY DBB S BDD অমৃতসর । শাসন সংস্কার ।