পাতা:বংশ-পরিচয় (চতুর্দ্দশ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/১১৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

স্বগীয় নীলরতু বন্দ্যোপাধ্যায় পাঠক চক্ৰবৰ্ত্তীর বংশের রাধাবল্লভ কেচুনীগ্রামে টোল রাখিতেন। রাধাবল্লাভের পুত্ৰ নীলরত্ব শৈশবে পিতৃবিয়োগের পর ডাইহাটে মাতুলালয় হইতে বহু অসুবিধার মধ্যে অধ্যয়ন করেন এবং কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয় হইতে ১৮৭১ খৃষ্টাব্দে ইংরাজীতে ফাষ্ট-ক্লাস এম-এ ডিগ্ৰী পান। অতঃপর তিনি বৰ্দ্ধমানে দুই বৎসর (১৮৭৪-৭৫) ওকালতি করেন । ইহার পর তিনি রাচিতে আগমন করেন এবং সেইখানেই তাহার অবশিষ্ট জীবন অতিবাহিত করেন । তিনি তখন রাচির প্রধান ব্যবহারাজীব ছিলেন। স্বাধীন ব্যবসায় ভালবাসিতেন বলিয়া তাহার পাঁচ পুত্ৰই ব্যবহারাজীব হন । তাহার পঞ্চাশ বৎসর বয়সে তাহার প্রথম দুই পুত্ৰ উকিল হইলে তিনি অবসর গ্রহণ করেন ও অবশিষ্ট জীবন পূজাপাঠে অতিবাহিত করেন । তিনি ১৯১৩ সালের জানুয়ারী মাসে দেহরক্ষ। 卒びマa l নীলরত্বের প্রথম পুত্ৰ বসন্তকুমার রাচির একজন বিশিষ্ট এডভোকেট । তাহার তিন পুত্র-কালীকুমার, শক্তিকুমার ও জ্যোতিকুমার। জ্যেষ্ঠ কালীকুমার রাচিতে ৪ বৎসর ওকালতি করিয়া এখন পাটনা হাইকোটে ব্যবসায় করিতেছেন। তিনি একজন প্ৰসিদ্ধ টেনিস খেলোয়াড় এবং ১৯৩৩ সনে তিনি বিহার-উড়িষ্যার শ্ৰেষ্ঠ খেলোয়াড় বলিয়া পরিগণিত をびエ দ্বিতীয় পুত্র ধনপতি বহুদিন পুরীতে ব্যবহারাজীব ছিলেন। তিনি এখন রাচিতেই আছেন। তিনি কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয় হইতে অঙ্কশাস্ত্ৰে এম-এ ডিগ্ৰী পান। তাহার চারি পুত্ৰ-বিভূতিভূষণ, ময়ুখ